জেনেনিন আপনার কনস্ট্রাকশন কাজের টীম সদস্য কে কে?

জেনেনিন আপনার কনস্ট্রাকশন কাজের টীম সদস্য কে কে
একটি কনস্ট্রাকশন কাজের জন্য নিম্নের মত একটা টীম বা গ্রুপ থাকা জারুরী।
প্রজেক্ট ম্যানেজার : ইনিই প্রজেক্টের প্রধাণ। প্রজেক্ট পরিচালনা ও সঞ্চালনা করে থাকেন এই প্রজেক্ট ম্যানেজার। কন্ট্রাকটার নিয়োগ দেয়া, ওয়ার্ক অর্ডার করা, ট্রেইনিং দেয়া, ইত্যাদি কাজ করা প্রজেক্ট ম্যানেজারের দ্বায়িত্ব।
প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার: প্রজেক্টে কন্ট্রাকটারদের পরিচালনা করা, কোয়ালিটি দেখা, ট্রেইনিং দেয়া প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ারের কাজ। মালামালের হিসাব করা এবং প্রজেক্টের কাজের অগ্রগতি ও অবস্থা ম্যানেজারকে নিয়মিত জানানো প্রজেক্ট ইঞ্জিয়ারের কাজ।
সাইট ইঞ্জিনিয়ার: সাইটের কাজের সার্বিত তত্ত্বাবধান করে থাকেন সাইট ইঞ্জিনিয়ার। মালামালের জন্য রিকুইজিশন দেয়া, হিসাব করা, বিল করা, কাজের তদারকি করা সাইট ইঞ্জিনিয়ারের কাজ।
স্টোর অফিসার: মালামালের হিসাব রাখা, মালামাল দেয়া ও আনা স্টোর অফিসারের কাজ। সাইট ইঞ্জিনারের প্রয়োজন অনুসারে রিকোইজিশন দেয়াও স্টোর অফিসারের কাজ।
সিকিউরিটি গার্ড: সাইটের সিকিউরিটি দেখাশোনা করা। গার্ডের কাজ বেশ গুরুত্বপুর্ণ। এই কাজের জন্য বিশ্বস্ত ও সৎ মানুষ অবশ্যই নিয়োগ দিতে হবে।

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

কীভাবে একটি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং রিজ্যুমি লিখবেন

কী ভাবে একটি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং রিজ্যুমি লিখবেন
রিজ্যুমি লেখার ক্ষেত্রে যতটা গুরুত্ব দেওয়া উচিত ততটা আমরা দিই না। যেকোনো চাকরিতে আবেদন করার ক্ষেত্রেই বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে রিজ্যুমি লেখা। যদিও সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা পারফেক্ট রিজ্যুমি লেখার ক্ষেত্রে ততটা সময় ব্যয় করতে চান না কিন্তু আপনি কি জানেন যে, রিক্রুটাররা গড়ে ৩.১৪ মিনিট ব্যয় করেন শুধুমাত্র রিজ্যুমি পড়ে দেখতে। এমনকি প্রত্যেক ৫ জন ক্যান্ডিডেটের মধ্যে একজন ইন্টারভিউ থেকে রিজেক্ট হয় শুধুমাত্র রিজ্যুমির কারণে। চলুন তাহলে জেনে নিই, কীভাবে একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার পারফেক্ট রিজ্যুমি লিখবেন।
রিজ্যুমি লেখার ক্ষেত্রে চেষ্টা করবেন যতটা কম সম্ভব পেইজে রিজ্যুমি লিখতে। কারণ রিক্রুটাররা এতটা সময় নিয়ে রিজ্যুমি পড়বেন না। তাই সর্বোচ্চ দুই থেকে তিন পেইজের বেশি রিজ্যুমি লিখবেন না। রিজ্যুমিতে একসাথে সবকিছু লিখবেন না। চেষ্টা করবেন সেকশনে ভাগ করে লিখতে। বিশেষ কিছু সেকশন হচ্ছে পার্সোনাল ইনফরমেশন, এডুকেশন, এমপ্লয়মেন্ট, প্রজেক্টস, স্কিলস ইত্যাদি। সেকশন লেখার সময় গুরুত্ব অনুসারে সেকশন লিখবেন। অর্থাৎ, শুরু করবেন পার্সোনাল ইনফরমেশন থেকে এবং তারপর সেকশনের গুরুত্ব অনুসারে লিখতে হবে। কখনোই স্কিলস কিংবা এডুকেশন দিয়ে রিজ্যুমি শুরু করবেন না।
অতিরিক্ত ডিজাইন কিংবা রঙিন কোনো রিজ্যুমি তৈরি করতে যাবেন না। রিজ্যুমি লেখার সময় ফন্টের দিকেও খেয়াল রাখবেন। ফন্টের ডিজাইন, স্টাইল ও সাইজের উপর রিজ্যুমির সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করবে। খেয়াল রাখবেন যাতে রিজ্যুমি ডিজাইনে প্রফেশনাল লুক থাকে। রিজ্যুমি লেখার ক্ষেত্রে অনেকেই নিজের নাম ছোটো করে লিখে থাকেন কিন্তু এটা করা উচিত নয়। আপনার নাম সর্বোচ্চ ফন্টে লেখার চেষ্টা করবেন যাতে রিক্রুটারকে আপনার নাম জিজ্ঞেস করতে না হয়। এক্ষেত্রে ফন্টের স্টাইলের দিকেও খেয়াল রাখবেন।
খেয়াল রাখবেন যাতে আপনার যোগাযোগের ঠিকানা নামের কাছাকাছিই অবস্থান করে। কারণ রিক্রুটার আপনার নাম দেখে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাইতে পারে। কিন্তু যদি আপনার যোগাযোগের তথ্য তাকে খুঁজে বের করতে হয় তাহলে তিনি বিরক্ত হয়ে যেতে পারেন। শুধু যোগাযোগের ঠিকানার ডিজাইনের দিকে খেয়াল রাখলেই হবে না বরঞ্চ যোগাযোগের ঠিকানা যাতে সঠিক হয় সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত।
 
অনেকেই ভাবেন যে, একই রিজ্যুমি দিয়ে সব ধরণের ইন্টারভিউয়ের জন্যই আবেদন করা যায়। যদিও এটা সত্য নয়। আপনার পছন্দ করা ক্যারিয়ার, ইন্টারভিউয়ের ধরণ, রিক্রুটারদের তথ্যসব বিভিন্ন বিষয়ের দিকে খেয়াল রেখে আপনাকে রিজ্যুমি তৈরি করতে হবে। রিজ্যুমিতে শিক্ষাজীবনের তথ্যের যে সেকশন রয়েছে সেখানে অবশ্যই সঠিক ও উপযুক্ত তথ্য যুক্ত করবেন। এই সেকশনের নিচের সেকশনটি হওয়া উচিত কী কী সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন। প্রত্যেকটি তথ্যের পাশে যদি অতিরিক্ত কোনো তথ্য যুক্ত করতেই হয় তাহলে সেটা ব্র্যাকেটের মধ্যে যুক্ত করে দিবেন। এক্ষেত্রে খুব সহজেই সেটা রিক্রুটারের চোখে পড়বে।
একটি রিজ্যুমি তৈরির সময় মূল লক্ষ্য থাকা উচিত আপনার শিক্ষা, দক্ষতা আর অভিজ্ঞতাতে। আপনি যেসব বিষয় নিয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করেন সেগুলো যুক্ত করা উচিত হবে না, যদি না আপনি সেগুলোতে প্রফেশনালি দক্ষ না হয়ে থাকেন। আপনার মূল লক্ষ্য থাকা উচিত সেসব বিষয়ের দিকে যেগুলো পড়ে রিক্রুটার খুশি হবেন। যদি আপনার জিপিএ খুবই কম হয়ে থাকে তাহলেও জিপিএ যুক্ত করতে দ্বিধাবোধ করবেন না। সেক্ষেত্রে রিজ্যুমিতে যতটা সম্ভব সার্টিফিকেট যুক্ত করার চেষ্টা করবেন।
আপনি যেহেতু সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাকরির জন্য রিজ্যুমি লিখছেন সেহেতু আপনাকে সেই বিষয়ের সাথে যুক্ত কাজের দক্ষতা ও সার্টিফিকেট সংযোগ করতে হবে। আপনি যদি ‘সাহিত্য’ সম্পর্কে ভালো জেনে থাকেন তাহলে সেটাও যুক্ত করা উচিত হবে না, কারণ এক্ষেত্রে ইতিহাস কোনোভাবেই সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাকরির জন্য উপযুক্ত নয়। কাজের দক্ষতার দিকেও মনোযোগ দিয়ে রিজ্যুমি লেখা উচিত।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের যেকোনো চাকরির জন্য রিজ্যুমি লেখার ক্ষেত্রে ঠিক ততটুকুই অভিজ্ঞতা যুক্ত করা উচিত যতটুকু আপনার এই চাকরির সাথে সম্পৃক্ত। অনেকেই সব ধরণের কাজের অভিজ্ঞতা দিয়ে রিজ্যুমি লিখে থাকেন যেটা করা উচিত নয়। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য রিজ্যুমি লেখার ক্ষেত্রে আপনাকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সাথে সম্পৃক্ত বিষয়গুলোতে যদি অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে সেগুলোই যুক্ত করার উচিত। যেকোনো চাকরির অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেওয়া। সেক্ষেত্রেফারেন্স যুক্ত করবেন।
এখানে আমি বেশ কিছু অসাধারন ক্রিয়ামূলক শব্দ দিয়ে দিচ্ছি যেগুলো ব্যবহার করে সহজেই আপনি আপনার রিজ্যুমির প্রফেশনালিজম বৃদ্ধি করতে পারবেন। এরকম কিছু ক্রিয়ামূলক শব্দ হচ্ছে Improved, Utilized, Increased, Decreased, Integrated, Implemented, Established, Developed, Incorporated, Designed, Added, Created, Piloted, Transformed, Spearheaded, Revitalized, Optimized, Shaped, Squared, United, Reduced, Redesigned, Produced ইত্যাদি।
রিজ্যুমিকে ভারী করার জন্য অনেকেই ভুল ও মিথ্যা তথ্য লিখে রাখে। কখনোই এটা করবেন না। কারণ ভুল তথ্য দেয়ার কারণে আপনার রিজ্যুমির কোয়ালিটি ও সততা নষ্ট হয়ে যাবে। এতে করে ইন্টারভিউ বোর্ডে রিক্রুটারদের সামনে আপনি নিজেও মানসিকভাবে অপ্রস্তুত থাকবেন, যা আপনার আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে দিতে পারে।

 

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

ডিফারেন্স বেটোফেন প্লেন সার্ভেয়িং এন্ড জিওডেটিক সার্ভেয়িং

ডিফারেন্স বেটোফেন প্লেন সার্ভেয়িং এন্ড জিওডেটিক সার্ভেয়িং

বিমান সার্ভেয়িং : প্লেন সার্ভেয়িং পৃথিবী সমতল বলে ধরে নিয়ে সমীক্ষার প্রক্রিয়া। যার অর্থ পৃথিবীর বক্রতা বা গোলাকার আকারটি বিমান সমীক্ষা গণনার ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হয় না।

জিওডেটিক জরিপ

জিওডেটিক সার্ভেয়িং পৃথিবীর বক্রতা বা গোলাকার আকার বিবেচনা করে জরিপ প্রক্রিয়া। বিমান সমীক্ষায় প্রাপ্ত পয়েন্টগুলির সঠিক অবস্থানগুলি জিওডেটিক দ্বারা দেওয়া হয়।

প্লেন সার্ভেয়িং এবং জিওডেটিক সার্ভেয়িং মধ্যে পার্থক্য

বিমান সার্ভেয়িং

– পৃথিবী পৃষ্ঠকে সমতল হিসাবে ধরে নেওয়া হয়
– যে কোনও দুটি পয়েন্ট দ্বারা গঠিত রেখাটিকে সরলরেখা হিসাবে বিবেচনা করা হয় – একই কোণগুলি সরল কোণ হিসাবে
– ছোট অঞ্চল জরিপের জন্য উপযুক্ত
– জরিপের নির্ভুলতা কম
– অর্থনৈতিক এবং সহজ জরিপ পদ্ধতি

জিওডেটিক সার্ভেয়িং

– পৃথিবী পৃষ্ঠকে গোলাকার হিসাবে বিবেচনা করা হয়
– যে কোনও দুটি পয়েন্টে যোগ দিয়ে গঠিত রেখাটি খিলান হিসাবে বিবেচনা করা হয় – একই কোণগুলি – গোলাকার কোণ হয়
– বৃহত অঞ্চল জরিপের জন্য উপযুক্ত
– জরিপের নির্ভুলতা বেশি
– বিশেষ যন্ত্র প্রয়োজন এবং দীর্ঘ জরিপ পদ্ধতি

 

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

ফ্রি মার্চেন্ট রেজিষ্ট্রেশন চলছে…

ফ্রি মার্চেন্ট রেজিষ্ট্রেশন চলছে… (সময় সিমিত)
? পণ্য/সেবা আপনার, বিক্রয় ও প্রমোশনের দায়িত্ব আমাদের
 
আপনি কি একজন উদ্যোক্তা? আপনি কি পণ্য উৎপাদন/ আমদানি/ রপ্তানি/ সরবরাহের সাথে জড়িত? আপনার পণ্য/ সেবা সমূহ দ্রুত প্রসার ও প্রচারে আগ্রহী? তাহলে আজই ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করে হয়ে যান Samahar Dot Net এর একজন গর্বিত মার্চেন্ট হিসেবে।
 
? বিজনেস ক্যাটাগরি, প্রোডাক্ট ক্যাটাগরিঃ কনজুমার, ফুডস এন্ড বেভারেজ, অর্গানিক ফুডস এন্ড প্রোডাক্টস, ইলেকট্রনিক্স, মেডিসিন, আমদানিকৃত চাইনিজ, থাই ও ইন্ডিয়ান কসমেটিক্স এন্ড স্টেশনারি, গার্মেন্টস, ফেব্রিক্স/ ফ্যাশন-বায়িং হাউজ, লেদার, ই-কমার্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ফার্নিচার, বেবি টয়েস, এগ্রো, গ্রোসারি ইত্যাদি।
 
? মার্চেন্ট হওয়ার যোগ্যতাঃ
নিজস্বভাবে উৎপাদন/ আমদানি/ সরবরাহ ও রপ্তানিতে নিয়োজিত উদ্যোক্তা ও নতুন বিজনেস স্টার্টআপ, নিবন্ধিত কোম্পানি, ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্ত বিজনেস প্রোপাইটরগণ মার্চেন্ট হিসেবে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন।
 
? মার্চেন্ট হিসেবে কি কি সুবিধা পাবেন?
✅ আপনার পণ্য/ সেবার দ্রুত প্রচার, প্রসার ও নিশ্চিত সেলস বাড়াতে পারবেন।
✅ পরিবহণ, স্টোর/ ওয়্যার হাউজ খরচ সাশ্রয় করতে পারবেন।
✅ ডিপো/ ডিলার/ ডিস্ট্রিবিউটর সহ এসআর/ আরএসএম খরচ সাশ্রয় করতে পারবেন সাথে ৬৪ জেলায় পণ্য বিক্রয় নিশ্চিত করতে পারবেন।
✅ বিজনেস নেটওয়ার্কে যুক্ত থেকে সহজে প্রোডাক্ট সোর্সিং সহ সেল্ফ প্রমোশনের সুযোগ।
✅ ভার্চুয়াল অফিস অ্যাড্রেস/ শেয়ার অফিস স্পেস ব্যবহার এর সুযোগ সহ যৌথ ভাবে স্টোর/ ওয়্যার হাউজ ব্যবহারের সুযোগ।
✅ যথাযথ নিরাপত্তার সহিত পরিবহন ও সারাদেশে পণ্য দ্রুত ডেলিভারির সু-ব্যবস্থা।
✅ একাউন্টস, স্টক-আউট সহ ইনভেটরি ম্যানেজমেন্ট সফট্ওয়্যারের মাধ্যমে হিসাব পরিচালনা ও নিয়মিত আপডেট প্রাপ্তি।
✅ সাশ্রয়ী খরচে দ্রুত পণ্য আমদানি, রপ্তানিতে এলসি, ই-আরসি, আই-আরসি সহ সকল পেপারস সাপোর্ট।
✅ ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট কর্তৃক অনলাইন মার্কেটিং, ফেসবুক বুস্টিং, সহ টিভি চ্যানেল ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অধিক পণ্য বিক্রয়ে নিশ্চয়তা।
✅ নিজস্ব গ্রাফিক্স ডিজাইনার কর্তৃক প্রোডাক্ট ইমেজ, প্যাকেজিং, অ্যাড ব্যানার ডিজাইন সহ ভিডিও এডিটর কর্তৃক এনিমেশন অ্যাড তৈরি করে এডভার্টাইজিং করা হয়।
✅ নিজস্ব ওয়েব ডেভেলপার কর্তৃক ওয়েব সাইটে প্রোডাক্ট পোস্টিং সহ দক্ষ ও অ্যাকটিভ সাপোর্ট টিমের মাধ্যমে ২৪/৭ কল এবং অনলাইন চ্যাটিং সাপোর্ট।
 
 
আরও বিস্তারিত জানতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা অনলাইনে

৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা অনলাইনে

মহামারিতে ফেসবুকের মাধ্যমে নারীদের পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে লকডাউনে ঘর থেকে বের না হওয়ার কারণে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নারীই এ সময় অনলাইনে পণ্য কেনেন, যা ই-কমার্সের সঙ্গে জড়িত নারীদের জন্য ছিল আশীর্বাদের মতো। নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন ওমেন এন্টারপ্রেনার অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, করোনায় ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য প্রায় ৬০ শতাংশ নারী অনলাইনে পণ্য বিক্রিতে এসেছেন।

করোনাকালীন সংকটে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে অনেক নারী উদ্যোক্তা অনলাইনে পণ্য বিক্রিতে আগ্রহী হয়েছেন। বিশেষভাবে শিক্ষিত নারীরা এই পথে বেশি এসেছেন। নারী উদ্যোক্তারা ফেসবুক, ওয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার, ভাইভারে পণ্যের প্রচার-প্রসার করেছেন। অনেকে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট খুলেও ব্যবসা করেছেন।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অনলাইনে সহজে পণ্যের প্রচার ও প্রসার করা সম্ভব। অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা করতে পারলে ব্যবসা পরিচালনা ব্যয় কমে আসে। অনলাইনে পণ্য বিক্রিতে নারী উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণ বাড়লে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। তখন ঘরের বাইরে বের না হতে সরকারি নির্দেশ দেওয়া হয়। আমদানি-রপ্তানি প্রায় বন্ধ ছিল। এমন পরিস্থিতিতে দোকান, শপিং মল বন্ধ ছিল। এমনকি এলাকার খুচরা বাজার পর্যন্ত নিয়মিত খোলা হতো না। ফলে নারী উদ্যোক্তারা পণ্য তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে হিমশিম খেয়েছেন।

রাজধানীর মিরপুর-১০ এলাকায় নোলক ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকানের মালিক রাহেমা আক্তার জলি কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ রোধে প্রায় ছয় মাস দোকান বন্ধ থাকায় আমার ব্যবসা লোকসানে পড়ে শেষ হতে চলেছিল। এমন সময় আমি ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে আমার ব্র্যান্ডের নিজস্ব ফেসবুক পেজে পণ্যের প্রচার শুরু করি। আমি অনেক ক্রেতা পেয়েছি।’

ওয়েবের প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী নাসরিন ফাতেমা আউয়াল মিন্টু কালের কণ্ঠকে বলেন, চাকরির বাজার ভালো না। তাই উপার্জন করতে অনেক শিক্ষিত নারী এখন ব্যবসায় আসছেন। তাঁদের আধুনিক পদ্ধতিতে ব্যবসা করার আগ্রহ বেশি। আধুনিক পদ্ধতির অংশ হিসেবে তাঁরা অনলাইনে পণ্য বিক্রি করছেন। তবে এ সংখ্যা এখনো আশানুরূপ নয়। করোনায় দোকানে বিক্রি প্রায় বন্ধ ছিল। এতে নারী উদ্যোক্তারা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েই অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেছেন।

একই মত জানিয়ে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) সাবেক সভাপতি এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রোকেয়া আফজাল রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে লকডাউন দেওয়া হয়। এ সময় দোকানপাট স্বাভাবিক সময়ের মতো খোলা ছিল না। এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গণপরিবহনসহ সব ধরনের চলাচল বন্ধ ছিল। এমন পরিবেশে ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে অনেকে অনলাইনে পণ্য বিক্রি শুরু করেন।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘অনলাইনই পণ্য বিক্রির সবচেয়ে ভালো প্ল্যাটফর্ম। শহরের নারী উদ্যোক্তারা অনলাইন সম্পর্কে ভালো জানলেও শহরের বাইরের নারী উদ্যোক্তারা এ বিষয়ে কম জানেন। এ জন্য তাঁরা অনলাইনের সুযোগও কম নেন। নারী উদ্যোক্তাদের অনলাইনে পণ্য বিক্রিতে উৎসাহিত করতে সরকারকে বিভিন্ন উদ্যোগ নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি খাতেরও দায় আছে।’

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, সারা পৃথিবীর ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিদিনই প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়ছে। দেশের অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে পণ্য উৎপাদন করে বিক্রির জন্য এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নেওয়ায়ও অনেক সমস্যা রয়েছে। বিশেষভাবে নারীদের নিরাপত্তা জড়িত, যদিও আগের চেয়ে এসব বিষয়ে অবস্থা অনেক ভালো। তার পরও এসব সমস্যা এড়াতে ব্যবসা-বাণিজ্য অনলাইনের মাধ্যমে পরিচালনা করা সম্ভব হলে এ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের এগিয়ে চলা অনেক সহজ হবে।

 

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন

নারী উদ্যোক্তা হওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা দূর হবে কবে?

নারী উদ্যোক্তা হওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা দূর হবে কবে?

শুরুটা করি নারী উদ্যোক্তাদের একটি সাফল্যের কাহিনি দিয়ে। দেশের নারী উদ্যোক্তাদের তৈরি পণ্য বিক্রির জন্য বিশেষায়িত ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস গৃহবধূ ডটকম যাত্রা শুরু করেছে। সাইটটিতে শুধু নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য ও সেবা বিক্রি করা হবে। তবে নারী কিংবা পুরুষ যে কেউ সেখান থেকে পণ্য কিনতে পারবেন। উদ্যোক্তা হিসেবে নারীদের এগিয়ে নিতে প্ল্যাটফর্মটি দারুণ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে। কারণ প্রযুক্তির উৎকর্ষের যুগে অনলাইনে কেনাকাটা ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। সেখানে এ মার্কেটপ্লেসটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ বলা চলে। বলে রাখা ভালো, গৃহবধূ ডটকমের কর্ণধারও একজন নারী। সাহেদা তাজনিয়া নামের ওই নারী নিজেও একজন উদ্যোক্তা হিসেবে এ ধরনের একটি প্ল্যাটফর্মের যাত্রা শুরু করলেন।

বিশ্বজুড়ে বিক্রয়কেন্দ্রের মাধ্যমে পণ্যের বেচাকেনা ক্রমেই নি¤œমুখী। আর জনপ্রিয়তা বাড়ছে, অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য কেনাবেচা। সে পালে হাওয়া দিতে আমাদের দেশে বেশ কিছু অনলাইন মার্কেটপ্লেস গড়ে উঠেছে। এর বাজারও ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে প্রায় এক হাজার অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে দৈনিক প্রায় ৩০ থেকে ৪৫ হাজার পণ্য সরবরাহ করা হচ্ছে। প্রতিদিনই এ মাধ্যমে পণ্য বিক্রির পরিমাণ বাড়ছে। এতগুলো মার্কেটপ্লেস থাকলেও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষায়িত কোনো মার্কেটপ্লেস এতদিন ছিল না বা গড়ে ওঠেনি। সে ক্ষেত্রে গৃহবধূ ডটকম অবশ্যই দারুণ একটি উদ্যোগ। এর মাধ্যমে দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে নারী মার্চেন্টরা নিজেদের পণ্য নিজেরাই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রির সুযোগ পাবেন। অনেকে উদ্যোক্তা হতেও উৎসাহিত হবেন।

এখন আসি মূল কথায়। সম্প্রতি ‘স্টাডি অন এমপ্লয়মেন্ট, প্রডাকটিভিটি অ্যান্ড সেক্টরাল ইনভেস্টমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে দেশে বেকারত্বের চিত্র তুলে ধরেছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে এখন ছদ¥ বেকারের সংখ্যা এক কোটি ২৫ লাখ। তবে এখনও ১২ লাখ পুরুষ আর ৯ লাখ নারী পুরোপুরি বেকার রয়েছেন। এই ২১ লাখ বেকার সপ্তাহে এক ঘণ্টাও মজুরির বিনিময়ে কাজ পাননি। অবশ্য এ ধরনের পরিসংখ্যান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে প্রায়ই। তবে ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে পুরুষের তুলনায় নারীর কর্মসংস্থান বেশি হয়েছে। আর এক বছরের ব্যবধানে নারী বেকার কমেছে সাড়ে চার লাখ। অন্যদিকে পুরুষ বেকার কমেছে দেড় লাখ। এখানে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অগ্রগতির বিষয়টি স্পষ্ট। তবে এখনও বিপুলসংখ্যক নারী-পুরুষ বেকার রয়েছে, তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই।

দেশে বেকারত্ব নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা চলে আসছে দীর্ঘদিন ধরেই। নানা ধরনের পন্থার কথাও বাতলে দেওয়া হয়। বেকারত্ব দূরীকরণ, নতুন কর্মসংস্থান, অর্থনীতির উন্নতিসহ নানা দিক বিবেচনায় উদ্যোক্তা গড়ে তোলার কথা বলা হয় প্রায়ই। দেশে বিপুলসংখ্যক বেকার জনগোষ্ঠী থাকায় তাদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা বা উৎসাহিত করার ধারণাটা বেশ জোরালো হয়েছে। নানা প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে অনেকে উদ্যোক্তা হিসেবে সফল হচ্ছেনও। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি অংশ আবার নারী। এখানে বলে রাখা ভালো, দেশে উদ্যোক্তা হতে গিয়ে মূলধন প্রাপ্তি, সহযোগিতা, কর্মী, জায়গাপ্রাপ্তিসহ নানা ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা রয়ে গেছে অনেক। পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও এগুলো মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তবে তার সঙ্গে নারীদের সামনে আরও কিছু সমস্যা দেখা দিচ্ছে, যা তাদের সামনে বাধার পাহাড় তৈরি করে রেখেছে।

এটা সত্য, অনেক নারী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করায় তাদের ক্ষমতায়নের ধারণায় অগ্রগতি হয়েছে অনেক। সীমাহীন বাধা অতিক্রম করে অনেকেই সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছেছেন। তবে তাদের সার্বিক অগ্রগতি এখনও আশাব্যঞ্জক পর্যায়ে পৌঁছেনি। রফতানি বাণিজ্যে নারী উদ্যোক্তাদের ভূমিকা এখনও সীমিত। এছাড়া আরও অনেক ক্ষেত্রেই নারীরা কাক্সিক্ষত সফলতা পাচ্ছেন না। এক্ষেত্রে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতার পাশাপাশি দেশে অনেক আগে থেকে চলে আসা সামাজিক গোঁড়ামিও কাজ করছে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এর কারণ খুঁজে বের করে তা দ্রুত সমাধান করা জরুরি। কারণ দেশের সমৃদ্ধির স্বার্থে নারীদের এগিয়ে নেওয়ার বিকল্প নেই। আর এসব সমস্যা দ্রুত সমাধান করা না গেলে নারীরাও সামনে এগোতে পারবেন না ভালোভাবে।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে নারী উদ্যোক্তাদের ভূমিকা নিয়ে সম্প্রতি এসএমই ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা সংস্থা (বিআইডিএস) গবেষণায় এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত উঠে এসেছে। গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে মাত্র দুই শতাংশ নারী উদ্যোক্তার পণ্য রফতানি হচ্ছে। পণ্য বাজারজাতকরণে যথাযথ প্রশিক্ষণ না থাকা, ঋণপ্রাপ্তিতে বিশেষ সুবিধা না থাকা এবং সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিবন্ধকতায় অবিবাহিত নারীরা এখনও উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি হতে পারছে না। এছাড়া দেশের ৮৬ শতাংশ নারী উদ্যোক্তাই বিবাহিত। তাদের ৬৫ শতাংশেরই আবার পারিবারিক ব্যবসা রয়েছে। এখানে যে বিষয়টি বোঝা যাচ্ছে সেটি হলো, অবিবাহিত নারীদের উদ্যোক্তা হওয়ার সংখ্যা সীমিত। এছাড়া যাদের আগে থেকেই পারিবারিক ব্যবসা রয়েছে বা আর্থিক স্বচ্ছলতা আছে তাদের উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ বেশি। অন্যদিকে অপেক্ষাকৃত তরুণ ও আগে থেকে মূলধনের সংস্থান না থাকা নারীদের উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ সীমিত।

একটা সময় ছিল, যখন এদেশে নারীরা ছিলেন অবহেলিত। উদ্যোক্তা হওয়া দূরে থাক, শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত, বাল্যবিয়ে, নির্যাতন, নিপীড়নের শিকার হতে হতো তাদের। বাড়ির কাজ ছাড়া অন্য ক্ষেত্রে তাদের অংশগ্রহণ কল্পনাও করা যেত না। ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা চাকরির বাজারে তাদের প্রবেশের সুযোগ ছিল সীমিত। তবে বর্তমানে সে অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে অনেক। নানা ক্ষেত্রে নারীরা এগিয়ে আসছেন। গত কয়েক বছরে দেশের পাবলিক পরীক্ষাগুলোয় নারীদের জয়জয়কার। চাকরিসহ নানা ক্ষেত্রে পুরুষদের সঙ্গে সমানতালে লড়ছে তারা। দেশের আর্থসামাজিক অগ্রগতির স্বার্থে এটি ভালো খবর নিঃসন্দেহে। তারপরও উদ্যোক্তা হওয়াসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীরা এখনও প্রতিবন্ধকতার শিকার হচ্ছেন, যা তাদের এগিয়ে যাওয়ার পথকে বাধাগ্রস্ত করছে।

বিআইডিএস ও এসএমই ফাউন্ডেশনের গবেষণা অনুযায়ী, দেশে ৭৫ শতাংশ নারী উদ্যোক্তার বয়স ৩১ থেকে ৫০ বছর। আর তরুণ নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা মাত্র ১৩ শতাংশ। শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশের বয়স ১৫ থেকে ২০ বছর। অথচ আজকের পৃথিবীতে এই তরুণদেরই অর্থনীতির চালিকাশক্তি মনে করা হয়। তরুণ জনশক্তিকে মূল পরিকল্পনায় রেখে দেশগুলো তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে উন্নতির শিখরে পৌঁছে যাচ্ছে। সেখানে আমাদের দেশে যদি এই বয়সের নারীরা উদ্যোক্তা হতে এগিয়ে না আসেন, তাহলে নারী উদ্যোক্তাদের সফলতার হারও কম থাকবে বলেই মনে হয়। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, অপেক্ষাকৃত তরুণরা আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও অনেক বেশি অগ্রসর।  সে জন্য তরুণ নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা প্রয়োজন। কিন্তু এটিই আমাদের সামনে মূল চ্যালেঞ্জ নয় কি?

গবেষণা বলছে, উদ্যোক্তা হতে গিয়ে নারীরা বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছেন পরিবার কিংবা সমাজ থেকে। পরিবার থেকে আর্থিক কোনো সহযোগিতাও তারা পাচ্ছেন না। আবার তরুণদের উৎসাহ না থাকায় তাদের উদ্যোক্তা হওয়ার হারও মাত্র দুই শতাংশ। সার্বিকভাবে বাধা পাচ্ছেন সব বয়সের নারীরাই। এমনকি অনেক নারীর স্বামী কিংবা শ্বশুরবাড়ির লোকজনও চান না, তারা উদ্যোক্তা কিংবা ব্যবসায়ী হয়ে উঠুক। অতীতে নারীদের বিরুদ্ধে সমাজে যেসব ধ্যান-ধারণা প্রচলিত ছিল, এটি তারই বহিঃপ্রকাশ বলে মনে হয়। এর থেকে বেরিয়ে আসা জরুরি। এসব বাধা দূর করতে হলে সবার আগে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে। অবশ্য আশাব্যঞ্জক ব্যাপার হলো, এ ধরনের পারিবারিক ও সামাজিক বাধা ক্রমেই শিথিল হচ্ছে।

এরপরও দেশে অনেক নারী উদ্যোক্তা ট্রেড লাইসেন্স পেতে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন। অনেকের বাড়তি অর্থ দিয়ে ট্রেড লাইসেন্স পেতে হয়েছে, প্রয়োজন হয়েছে দীর্ঘ সময়ের। এভাবে অহেতুক জটিলতায় পড়লে নারীরা উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন সেটাই স্বাভাবিক। এ সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে সবার আগে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোকে নারীবান্ধব করে গড়ে তুলতে হবে। আর্থিক সংস্থানের জন্য মূলধনের ব্যবস্থা করতে গিয়ে ঋণপ্রাপ্তিতে বাধার মুখে পড়ছেন তারা। সেক্ষেত্রে নারী উদ্যোক্তাদের ঋণপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে ব্যাংকের নিয়মনীতিতে শিথিলতা আনতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক এ জন্য বিশেষ নির্দেশনা জারি করতে পারে। এছাড়া ভূমি, কাঁচামাল, বাজারজাত, রফতানিসহ যেসব সমস্যা রয়েছে সেগুলোও সমাধান করা জরুরি।

লেখার শেষ পর্যায়ে এসে আরও একজন অদম্য নারীর কথা বলতে চাই। কয়েক মাস আগে সাবেক একজন সহকর্মী হঠাৎ করেই চাকরি হারান। তখন তার তেমন কোনো অর্থ সঞ্চয় না থাকায় দিশাহীন হয়ে পড়েন তিনি। তবে সে সময় ত্রাতা হয়ে এগিয়ে আসেন তার স্ত্রী। আগে থেকেই তিনি বাসা থেকে শখের বশে নারীদের পোশাক তৈরি করে অনলাইনে বিক্রি করতেন। তবে স্বামী চাকরি হারানোর পর সেই উদ্যোগটি তিনি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নিয়ে যান, সফলও হয়েছেন। স্বামীর দুঃসময়ে তাকে যোগ্য সমর্থনটা দিতে পেরেছেন তিনি। পরে অবশ্য সাবেক সেই সহকর্মী ভালো চাকরি পেয়েছেন। দুজনের যৌথ আয়ে এখন সুখে-শান্তিতে বসবাস করছেন তারা।

বর্তমানে ব্যবসা-বাণিজ্যে উদ্যোক্তা হিসেবে শিক্ষিত নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়েও অনেক নারী শিল্পায়ন ও ব্যবসায় সম্পৃক্ত হচ্ছেন। তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানেও তারা ক্রমেই সমৃদ্ধ হচ্ছেন। এখন তাদের জন্য দরকার যোগ্য পৃষ্ঠপোষকতা। এজন্য তাদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে, প্রযুক্তি জ্ঞান বাড়াতে হবে, মূলধনের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশে নারী উদ্যোক্তাদের বিষয়ে অনেক তথ্যই এখনও অজানা রয়েছে। রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে উদ্যোগ নিয়ে তাদের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধান করা জরুরি। নারীদের এগিয়ে নিতে হলে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে। পাশাপাশি তরুণ বয়সী নারী উদ্যোক্তা তৈরিতে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। আমাদের মনে রাখা দরকার, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কর্মসংস্থানের বড় উৎসও বটে। এ খাতে নারীদের ব্যাপকহারে যুক্ত করতে পারলে উন্নয়নের গতি আরও বাড়বে। সমৃদ্ধ হবে দেশের অর্থনীতি।

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন

নারী উদ্যোক্তা: আছে সুযোগ, সম্ভাবনাও

নারী উদ্যোক্তা: আছে সুযোগ, সম্ভাবনাও

সাঈদা আক্তার : বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে একজন নারী শুধু চাকরির বাজারে নয়, বরং নিজে উদ্যোক্তা হয়ে অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।

অনলাইনভিত্তিক উদ্যোগে বস্ত্র, গয়না, সাংসারিক পণ্য, শিশুখাদ্য, প্রসাধনীর আধিক্য দেখা গেলেও সীমিতসংখ্যক সেবা ও প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যোগ চোখে পড়ার মতো। এই মাধ্যমে নারী উদ্যোক্তাদের তুলনামূলক বেশি উপস্থিতি লক্ষণীয়। একটু গভীরে গেলেই বোঝা যায় যে সামাজিক, পারিবারিক দায়বদ্ধতা ও প্রতিবন্ধকতা বিশেষ বাধা হয়ে দাঁড়ায় না বলে অনলাইন উদ্যোগে নারীদের এই স্বচ্ছন্দ পদচারণা।

কোন ধরনের ব্যবসায় উদ্যোগী হবেন এই সিদ্ধান্ত নিতে যে বিষয়গুলো বিবেচ্য হওয়া উচিত তা হলো:

● জ্ঞান আহরণ এবং দক্ষতা

● নিজস্ব আগ্রহ

● অভিজ্ঞতা

● পুঁজির পরিমাণ

● প্রশিক্ষণ (অনলাইন, অফলাইন)

● বাজার চাহিদা

● সামাজিক, ব্যক্তিগত, সামষ্টিক সমস্যা সমাধানে পারদর্শিতা বা উদ্ভাবনী পন্থা

● ব্যক্তিগত যোগাযোগ

বাংলাদেশে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য প্রধান বাধা হিসেবে যেটি বিবেচনা করা হয় তা হলো আমাদের সংস্কৃতি। যেখানে আমরা নারীকে একটি নির্দিষ্ট ভূমিকায় দেখতে অভ্যস্ত ছিলাম। কিন্তু সময় পাল্টেছে, বাস্তবতা এখন ভিন্ন। ৩০ বছর আগের বাংলাদেশের অর্থনীতি আর ২০১৮–এর অর্থনীতির হিসাব ভিন্ন। এখন পারিবারিক দায়িত্ববোধের সঙ্গে সঙ্গে একজন নারী তাঁর সত্তাকে এই সমাজে সফলভাবে পরিচিত করে তুলতে সক্ষম।

দীর্ঘ ২০ বছর বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকার পর নানা হিসাব–নিকাশ সেরে ভালো লাগার কাজটিতেই মনোযোগী হয়েছেন নাঈমা মিতা। নিজস্ব আগ্রহ ও অভিজ্ঞতা ব্যবহার করে একটু একটু করে গড়ে তুলেছেন ক্রেতাবলয়, অর্জন করেছেন আস্থা। শুরুটা স্বাভাবিকভাবেই মসৃণ না হলেও তিন বছরে তাঁর পোশাকভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘বুবুর বায়না’ পেরিয়েছে অনেক বন্ধুর পথ।

নাঈমা মনে করেন, অনলাইনভিত্তিক উদ্যোগগুলোকে এখনো অনেকেই সংসার সামলে অবসরে করা শখের কাজ ভাবে। শুরুতে তাঁর এমনও অভিজ্ঞতা হয়েছে, অনেকে তাঁর ব্যবসাটি ঘরকেন্দ্রিক ভেবে তেমন খরচের ব্যাপার নেই বলে ন্যায্য স্বীকৃতিটিও দেয়নি। কিন্তু তিনি বিশ্বাস করেন, যেকোনো সনাতনী পেশাজীবীর চেয়ে একজন উদ্যোক্তাকে তাঁর ব্যবসায় ভাবনা, শ্রম ও সময় কোনো অংশেই কম দিতে হয় না।

গয়নাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ‘আরটোপলিস’–এর কর্ণধার সুমাইয়া সায়েদ নিজের অভিজ্ঞতা মিলিয়েছেন অধিকাংশ নারী ও মা উদ্যোক্তাদের সঙ্গে, যাঁরা একাধারে উদ্যোক্তা ও তাঁদের সন্তানদের প্রাথমিক অভিভাবক। নিজস্ব চেষ্টায় গড়ে তোলা ভালোবাসার কাজটিতে পারিবারিক দায়বদ্ধতার কারণে অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা পূর্ণ সময় আর শ্রম দিতে পারেন না বলে তিনি মনে করেন।

তবে, অনলাইন ব্যবসার সুবিধাজনক দিক হলো ক্রেতার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ যা ব্যবহার করে তাঁদের আস্থার জায়গায় পৌঁছানো সম্ভব। আর তাঁদের নমনীয়তাও প্রশংসাসূচক বলেই উদ্যোগ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়।

উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে গিয়ে এই দুই সফল ব্যবসায়ী সহায়ক হিসেবে পাশে পেয়েছেন ‘মেয়ে নেটওয়ার্ক’কে, যুক্ত হয়েছেন নারী উদ্যোক্তাদের প্ল্যাটফর্ম ‘রাঙতা’র ‘হুটহাট’-এ। এ ধরনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তাদের দিকে সম্মান, সহযোগিতার হাত যেমন বাড়িয়ে দিয়েছে, তেমনি প্রশিক্ষণ, উত্তরোত্তর উন্নয়ন ইত্যাদির এক প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিয়ে বাড়িয়ে দিয়েছে তাদের স্বকীয়তা আর পণ্যের মান।

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করার আগে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস কমিশনে ইকোনমিক ক্যাডারে ৬ বছর কাজ করেছি। উন্নয়ন খাত এবং দেশসেরা আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কাজসহ কর্মজীবনের দীর্ঘ ১২ বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে খুব কাছ থেকে নারীদের চেষ্টা, বন্ধুর পথকে মসৃণ করার এক মনস্তাত্ত্বিক লড়াই দেখে এসেছি।

নবীন উদ্যোক্তারা কাজের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে পারেন:

* প্রাথমিকভাবে ব্যবসা শুরু করার পর একপর্যায়ে নিজস্ব পুঁজির ওপর নির্ভর না করে ব্যবসালব্ধ আয়ের ওপর ভিত্তি করে ব্যবসা চালিয়ে নিতে হবে।

* ব্যবসা–সংক্রান্ত সব দায়িত্ব একা পালন না করে বিশেষ বিশেষ জায়গায় লোক নিয়োগ করা প্রয়োজন; আপনি নিজে যে একটি বা দুটি বিষয়ে পারদর্শী শুধু সেই কাজগুলোরই দায়িত্ব নেবেন।

* বাজারে প্রচলিত পণ্যের ব্যবসায় যাওয়া যাবে না এবং পণ্য নতুনই হতে হবে—এ ধারণাও যথার্থ নয়। বরং পণ্য বা সেবার স্বকীয়তার বিষয়টি খেয়াল রাখা জরুরি।

* শুধু পণ্যভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ না করে সামাজিক প্রয়োজন, সামষ্টিক উন্নয়নে সহায়ক সেবার প্রতিও দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন।

* কর্ণধার ও কর্মচারীদের মধ্যে আয়ের সুষম বণ্টন হওয়া চাই।

একজন সফল নারী উদ্যোক্তার উপলব্ধি দিয়ে শেষ করি। অনেকে হয়তো এই কথা থেকে প্রেরণা পাবেন—‘ব্যবসার সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হলো সম্পর্ক তৈরিতে বিনিয়োগ, কেননা মানুষ শুধু পণ্যই কেনে না, একই সঙ্গে তাঁর সঙ্গে জুড়ে থাকা ব্যক্তি সত্তার নির্যাস আর মূল্যবোধ গ্রহণ করে; গুরুত্ব দেয় পণ্যের আড়ালে থাকা অভিপ্রায়কে।’

নারী উদ্যোক্তাদের বৈশ্বিক সূচকে বাংলাদেশ

নারী উদ্যোক্তাদের বৈশ্বিক সূচকে বাংলাদেশ মাস্টারকার্ড ইন্ডেক্স অব উইমেন এন্ট্রাপ্রেনারস ২০১৮—তে বাংলাদেশের অবস্থান:

২০১৭ ২০১৮ স্কোর পরিবর্তন ২০১৭ ২০১৮ র​্যাঙ্কিং পরিবর্তন

নারী ব্যবসা মালিকানা ২৫.৮ ২৫.৯ ০% ১৯ ১৮ ১

নারীদের অগ্রগতি ফলাফল ২৪.৩ ২৪.৩ ০% ৫৫ ৫৫ ০

জ্ঞান সম্পদ এবং অর্থায়ন অবস্থা ৪৭.৪ ৪৮.৮ ৩% ৫৭ ৫৭ ০

নারী উদ্যোক্তা সহযোগী শর্ত ৪০.৬ ৪১.৩ ২% ৫৬ ৫৬ ০

এই সূচকটি মোট ৫৭টি দেশের ওপর পরিচালিত যেখানে বাংলাদেশের সামগ্রিক অবস্থান ৫৭; যা ২০১৭ সাল থেকে আরও এক ধাপ পিছিয়েছে। অবাক করার বিষয় হলো, বাংলাদেশে নারী ব্যবসায় মালিকানা অন্য অনেক উন্নত রাষ্ট্রের তুলনায় বেশি। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সরকারি, বেসরকারি সহায়তা এবং নারী উদ্যোক্তাবান্ধব নীতি প্রণয়ন আর তার যথাযথ বাস্তবায়ন এই সূচকে বাংলাদেশকে একটি সম্মানজনক অবস্থান তৈরিতে সহায়তা করবে।

লেখক: প্রভাষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন

Junk foods may damage your bones

Junk foods may damage your bones

Does your kid love to eat ultra-processed junk foods like packaged chips, soups, hot dogs and fries? Besides the increasing risk of obesity, eating junk foods can also affect your bones, warn researchers.

A team of researchers from the Hebrew University of Jerusalem in Israel proved the linkages between ultra-processed foods and reduced bone quality, unveiling the damage of these foods particularly for younger children in their developing years in a rodent-study.

The findings showed that the rodents experienced moderate damage to their bone density, albeit there were fewer indications of cartilage build up in their growth plates.

“Our conclusion was that even in reduced amounts, the ultra-processed foods can have a definite negative impact on skeletal growth,”said Efrat Monsonego-Ornan, professor at the university.

The team surveyed lab rodents whose skeletons were in the post-embryonic stages of growth. The rodents that were subjected to ultra-processed foods suffered from growth retardation and their bone strength was adversely affected.

Under histological examination, the researchers detected high levels of cartilage build-up in the rodents’ growth plates, the “engine” of bone growth. When subjected to additional tests of the rodent cells, the researchers found that the RNA genetic profiles of cartilage cells that had been subjected to junk food were showing characteristics of impaired bone development.

The team then sought to analyse how specific eating habits might impact bone development and replicated this kind of food intake for the rodents.

They divided the rodents’ weekly nutritional intake — 30 per cent came from a “controlled” diet, and 70 per cent from ultra-processed foods.

“Even if we reduce fats, carbs, nitrates and other known harmful substances, these foods still possess their damaging attributes. Every part of the body is prone to this damage and certainly those systems that remain in the critical stages of development,” Monsonego-Ornan said.

Global smartphone sales to rise 13 per cent in 2021

Global smartphone sales to rise 13 per cent in 2021

Riding on the migration to 5G and iPhone 12 super cycle, global smartphone revenues will increase more than 13 per cent (on-year) in 2021, the highest revenue growth in six years.

China, the US, India and Japan will account for 54 per cent of all smartphone wholesale revenues worldwide in 2021.

Despite the economic uncertainty and dented consumer confidence caused by the coronavirus, the market will be able to bounce back in 2021, according to the latest research from Strategy Analytics.

According to David Kerr, Senior VP, a downside risk remains in terms of volumes and value in India and Brazil, which are suffering through significant surges in Covid-19 currently.

“However, in general, we remain modestly optimistic about both replacement sales and new customers,” Kerr said in a statement.

Although global smartphone wholesale revenues decreased -5 per cent YoY in 2020, as a result of the global coronavirus pandemic, “we expect them to rebound strongly +13 per cent in 2021 and continue to rise in the following years,” said Boris Metodiev, Associate Director at Strategy Analytics.

“Economic recovery following Covid-19 related lockdowns globally, overdue replacement of ageing devices and higher component prices, as well as migration towards 5G, are all going to contribute to the revenue growth in 2021,” he added.

The report said that global smartphone sales volume will grow more than 7 per cent (YoY) at 1.4 billion units, and global smartphone wholesale average selling price (ASP) will grow more than 6 per cent to $294 in 2021, resulting in smartphone wholesale revenue exceeding $400 billion.

“We expect the ultra-premium segment ($600 wholesale and above) to perform particularly well due to iPhone 12’s super cycle, and to contribute to almost half of the overall wholesale revenues this year,” commented Linda Sui, Senior Director at Strategy Analytics.

ওয়াই-ফাই’র পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

ওয়াই-ফাই’র পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

এই জামানায় অনেকেই দিনের লম্বা একটা সময় কাটিয়ে দেন ইন্টারনেটে। এর মধ্যে আবার বেশির ভাগই ওয়াই-ফাই ব্যবহারকারী। কিন্তু মাঝেমধ্যে ওয়াই-ফাই ব্যবহারকারীকে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, যার মধ্যে ওয়াই-ফাইর পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়া অন্যতম। কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ওয়াই-ফাই ব্যবহার করলে নিরাপত্তার কারণে পাসওয়ার্ড দিতেই হয়। তবে সমস্যা হলো, প্রয়োজনের সময় এই পাসওয়ার্ড আবার কিছুতেই মনে পড়তে চায় না। ফলে বাধ্য হয়ে রাউটার রিসেট দিতে হয়। শুধু তা-ই নয়, অনেক সময় আবার রাউটারটিকে কনফিগারও করতে হয়। জেনে নিন ওয়াই-ফাইর পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কিভাবে তা পুনরুদ্ধার করবেন আর কিভাবে বা রাউটার রিসেট করা যাবে।

পাসওয়ার্ড রিসেট
যদি শুধু ওয়াই-ফাই কানেক্ট করার পাসওয়ার্ড ভুলে যান, তাহলে ব্রাউজারে গিয়ে 192.168.0.1/192.168.1.1 অ্যাড্রেসে গিয়ে Wireless অপশনে গেলেই পাসওয়ার্ড দেখতে পাবেন। 192.168.0.1/192.168.1.1 অ্যাড্রেসে গেলে একটি লগইন পেইজ আসে, যার লগইন আইডি ও পাসওয়ার্ড ডিফল্ট হিসেবে থাকে। টিপি-লিংকের রাউটারের ক্ষেত্রে এই আইডি ও পাসওয়ার্ড হলো ধফসরহ, টেন্ডা রাউটারের জন্য অবশ্য কিছুই লাগবে না। আবার ডি-লিংকের রাউটার হলে ইউজার নেম দেওয়াই থাকে; শুধু রাউটার সেটআপের সময় যে সেটআপ পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন, সেই পাসওয়ার্ডটি দিয়ে লগইন করতে হয়।

রাউটার রিসেট
যদি রাউটারে অ্যাক্সেস করার পাসওয়ার্ডই ভুলে যান—অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে 192.168.0.1/192.168.1.1 এই অ্যাড্রেসে যাওয়ার পর যে লগইন বা পাসওয়ার্ড চাইবে তা ভুলে যান তাহলে রাউটারের পেছনে দেখবেন একটি কালো বাটন আছে, বাটনের নিচে ছোট করে WPS/Reset লেখা আছে। ওয়াই-ফাই রাউটার চালু থাকা অবস্থায় এই ওয়াই-ফাই ডাব্লিউপিএস বাটনে ক্লিক করে ১০ সেকেন্ডের বেশি সময় ধরে রাখুন। যখন রাউটারের সব বাতি জ্বলে উঠবে, তখন বাটনটি ছেড়ে দিন। এরপর রাউটারের পেছনে লেখা ডিফল্ট ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড দিয়ে কানেক্ট করে আপনার রাউটারটি সেটআপ করুন।

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন

পাসওয়ার্ড কি হ্যাক হয়েছে? জেনেনিন গুগল টুলের মাধ্যমে

পাসওয়ার্ড কি হ্যাক হয়েছে? জানুন গুগল টুলের মাধ্যমে

অনেকের পাসওয়ার্ড বা ইউজার নেম হ্যাক হয়ে যাওয়ার ঘটনা প্রকাশ্যে আসছে। আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কি না জানবেন কী ভাবে?

গুগল কিছু দিন আগেই একটি নতুন টুল বের করেছে ‘পাসওয়ার্ড চেক’। গুগল ক্রোমের এক্সটেনশন হিসেবে কাজ করছে ওই টুল। এর সাহায্যে আপনি সহজেই জেনে নিতে পারবেন আপনার অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত আছে কি না।

পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত কি না তা যাচাই করার আগে যে শর্তগুলি মানতে হবে—
গুগল ক্রোমের আধুনিক ভার্সন ডাউনলোড করতে হবে।
অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।

কী ভাবে গুগল পাসওয়ার্ড চেকআপ ডাউনলোড করতে হবে—
আপনার কম্পিউটারে গুগল ক্রোম ডাউনলোড করতে হবে
এর পর গুগল ক্রোম স্টোর থেকে পাসওয়ার্ড চেকআপ সার্চ করতে হবে
এর পর ‘অ্যাড টু ক্রোম’ বাটনে ক্লিক করে তা ইনস্টল করতে হবে।

কী ভাবে পাসওয়ার্ড চেকআপ কাজ করে—
আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করলে এটি নিজে থেকেই জানিয়ে দেবে আপনার অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত কি না। যদি আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে থাকে তা হলে লাল সিগনাল একটি বক্সে জ্বলে উঠবে এবং জানিয়ে দেবে যে আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হ্যাক করা হয়েছে ও পরিবর্তন করার কথা বলা হবে। আপনি এড়িয়ে গেলেও তা লাল হয়েই থাকবে যত ক্ষণ অবধি না আপনি আপনার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করছেন।

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন

কিভাবে স্মার্টফোন থেকে ভাইরাস দূর করবেন?

কিভাবে স্মার্টফোন থেকে ভাইরাস দূর করবেন

বিভিন্ন কারণেই স্মার্টফোনে ভাইরাস ঢুকতে পারে। ভাইরাসের কারণে নানাবিধ অনাকাঙ্ক্ষিত সমস্যার মুখোমুখি হই আমরা।

আসুন জেনে নেই স্মার্টফোন সহজেই কীভাবে ভাইরাসমুক্ত করা যায়।

বেশ কিছু সহজ উপায়ে স্মার্টফোন ভাইরাস মুক্ত করা যায়।

আপনার স্মার্টফোনটি সুইচ অফ করুন এবং সাউন্ড বাটন এবং অফ বাটন এক সঙ্গে প্রেস করে ফোন রিবুট করুন।

রিবুট অপশন খুললে সেইখানে রিস্টার্ট বাটন প্রেস করুন, যাতে এই সময় ফোনে কোনও রকম ক্ষতি না হয়।

রিস্টার্ট হয়ে গেলে সেটিংস অপশনে যান এবং অ্যাপ অপশনে যান।

আপনি যা অ্যাপ ডাউনলোড করেছেন, সেইগুলো একবার দেখে নিন। কোনও রকম অযাচিত অ্যাপ দেখলে সেইটাতে ক্লিক করুন।

এরপর এই অযাচিত অ্যাপটি আন ইনস্টল করুন।

যদি আন ইনস্টল বাটনটি না থাকে, তা হলে প্রথমে অ্যাপটি থেকে ‘অ্যাডমিন অ্যাক্সেস’ প্রত্যাহার করতে হবে। এরপর আবার সেটিংস থেকে সিকিউরিটি অপশনে গিয়ে ডিভাইস অ্যাডমিনিস্ট্রেটরঅপশনে গিয়ে যে অ্যাপগুলি অযাচিত, সেইগুলো সিলেক্ট করে আন ইনস্টল করুন।

এইবার ফোনটি আবার রিস্টার্ট করুন। কিন্তু মাথায় রাখবেন এইবার কিন্তু নরমাল মোডে রিস্টার্ট করতে হবে।

যদি উপরের পদ্ধতিতে কোনও কাজ না হয়, সে ক্ষেত্রে সেটিংস অপশনে গিয়ে- সিস্টেম – রিসেট অপশন – ইরেস অল ডেটা অপশন সিলেক্ট করতে হবে।

For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছে। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন

Cart
Your cart is currently empty.