Junk foods may damage your bones

Junk foods may damage your bones

Does your kid love to eat ultra-processed junk foods like packaged chips, soups, hot dogs and fries? Besides the increasing risk of obesity, eating junk foods can also affect your bones, warn researchers.

A team of researchers from the Hebrew University of Jerusalem in Israel proved the linkages between ultra-processed foods and reduced bone quality, unveiling the damage of these foods particularly for younger children in their developing years in a rodent-study.

The findings showed that the rodents experienced moderate damage to their bone density, albeit there were fewer indications of cartilage build up in their growth plates.

“Our conclusion was that even in reduced amounts, the ultra-processed foods can have a definite negative impact on skeletal growth,”said Efrat Monsonego-Ornan, professor at the university.

The team surveyed lab rodents whose skeletons were in the post-embryonic stages of growth. The rodents that were subjected to ultra-processed foods suffered from growth retardation and their bone strength was adversely affected.

Under histological examination, the researchers detected high levels of cartilage build-up in the rodents’ growth plates, the “engine” of bone growth. When subjected to additional tests of the rodent cells, the researchers found that the RNA genetic profiles of cartilage cells that had been subjected to junk food were showing characteristics of impaired bone development.

The team then sought to analyse how specific eating habits might impact bone development and replicated this kind of food intake for the rodents.

They divided the rodents’ weekly nutritional intake — 30 per cent came from a “controlled” diet, and 70 per cent from ultra-processed foods.

“Even if we reduce fats, carbs, nitrates and other known harmful substances, these foods still possess their damaging attributes. Every part of the body is prone to this damage and certainly those systems that remain in the critical stages of development,” Monsonego-Ornan said.

কোন খাবারে কতটুকু ক্যালোরি আছে জেনে নিন ?

প্রতিদিন খাবার খাচ্ছেন। কিন্তু কোন খাবারে কতটুকু ক্যালোরি আছে জানেন ? আর এটি না জানার ফলে বেশি

প্রতিদিন খাবার খাচ্ছেন। কিন্তু কোন খাবারে কতটুকু ক্যালোরি আছে জানেন ? আর এটি না জানার ফলে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করাই শারীরিক অসুবিধা হচ্ছে। এই জন্য এখনি জেনে নিন কোন খাবারে কত ক্যালোরি আছে।
ছোট এক বাটি সুজির হালুয়া: খাঁটি ঘি এবং চিনি দিয়ে তৈরি ছোট এক বাটি সুজির হালুয়াতে থাকে ৩৭৯ ক্যালোরি।
এক প্লেট ভাত: এক প্লেট ভাত, অর্থাৎ ৮০ গ্রাম ভাতে ২৭২ ক্যালোরি থাকে।
১টি সিঙ্গাড়া: এক্কেবারে ডুবো তেলে ভাজা আলুর পুর ভরা মাঝারি মাপের শিঙাড়াতে থাকে ১২৩ ক্যালোরি।
এক কাপ দুধ চা: ৩০ মিলিলিটার দুধ, ২ চা-চামচ চিনি দিয়ে তৈরি এক কাপ দুধ চায়ে থাকে ৩৭ ক্যালোরি। যদি দুধ এবং চিনির পরিমাণ আরও বাড়ানো বা কমানো হয় সে ক্ষেত্রে ক্যালোরি পরিমাণের তারতম্যও ঘটে।
লুচি: ১০ গ্রাম ময়দা দিয়ে তৈরি ১টি মাঝারি মাপের লুচিতে ক্যালোরির মাত্রা ১২৫। যদি আপনি ৩টি লুচি খান তবে এর মানে আপনি ৩৭৫ ক্যালোরি গ্রহণ করছেন।
১টি চাপাটি এবং ১টি পরোটা: ২০ গ্রামের একটি মাঝারি মাপের আটার চাপাটিতে থাকে ৭০ ক্যালোরি। আর ৩০ গ্রাম আটায় তৈরি একটি বড় চাপাটিতে থাকে ১০০ ক্যালোরি। আলুর পরোটা, যা ৩০ গ্রাম আটায় তৈরি এবং যাতে আলুর পুর ভরা থাকে। এমন আলুর পরোটায় ২১০ ক্যালোরি থাকে।

ক্যালোরি গ্রহণ করাই শারীরিক অসুবিধা হচ্ছে। এই জন্য এখনি জেনে নিন কোন খাবারে কত ক্যালোরি আছে।

ছোট এক বাটি সুজির হালুয়া: খাঁটি ঘি এবং চিনি দিয়ে তৈরি ছোট এক বাটি সুজির হালুয়াতে থাকে ৩৭৯ ক্যালোরি।
এক প্লেট ভাত: এক প্লেট ভাত, অর্থাৎ ৮০ গ্রাম ভাতে ২৭২ ক্যালোরি থাকে।
১টি সিঙ্গাড়া: এক্কেবারে ডুবো তেলে ভাজা আলুর পুর ভরা মাঝারি মাপের শিঙাড়াতে থাকে ১২৩ ক্যালোরি।
এক কাপ দুধ চা: ৩০ মিলিলিটার দুধ, ২ চা-চামচ চিনি দিয়ে তৈরি এক কাপ দুধ চায়ে থাকে ৩৭ ক্যালোরি। যদি দুধ এবং চিনির পরিমাণ আরও বাড়ানো বা কমানো হয় সে ক্ষেত্রে ক্যালোরি পরিমাণের তারতম্যও ঘটে।
লুচি: ১০ গ্রাম ময়দা দিয়ে তৈরি ১টি মাঝারি মাপের লুচিতে ক্যালোরির মাত্রা ১২৫। যদি আপনি ৩টি লুচি খান তবে এর মানে আপনি ৩৭৫ ক্যালোরি গ্রহণ করছেন।
১টি চাপাটি এবং ১টি পরোটা: ২০ গ্রামের একটি মাঝারি মাপের আটার চাপাটিতে থাকে ৭০ ক্যালোরি। আর ৩০ গ্রাম আটায় তৈরি একটি বড় চাপাটিতে থাকে ১০০ ক্যালোরি। আলুর পরোটা, যা ৩০ গ্রাম আটায় তৈরি এবং যাতে আলুর পুর ভরা থাকে। এমন আলুর পরোটায় ২১০ ক্যালোরি থাকে।

হার্টের সমস্যা? স্কিনের প্রবলেম? জানুন আমড়ার জাদুকরী গুণ

আমড়া একটি জনপ্রিয় দেশিয় ফল। সর্বত্রই পাওয়া যায় এ ফল। মাগুরাসহ দেশের সর্বত্র আমড়ার চাষ হয়। আমড়ার পুষ্টি ও ভেষজগুণও অনেক। বহুমুখী ব্যবহারের জন্য সবার কাছে এটি সমাদৃত।

বিশেষজ্ঞদের মতে, নানান পুষ্টিগুণে ভরা আমড়া ব্লাড পিউরিফায়ারের কাজ করে। এই ফলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন `সি` আর ক্যালসিয়াম। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে আমড়া।

তথ্য বলছে, ১০০ গ্রাম আমড়ায় থাকে ৪৬ কিলো ক্যালোরি, প্রোটিন ০.২ গ্রাম, চর্বি ০.১ গ্রাম, শর্করা ১২.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫৬ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৬৭ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৩৬ মিলিগ্রাম।

আমড়ার গুণাবলী নিম্নে আলোচনা করা হলো-

১. রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়

২. স্ট্রোক ও হৃদরোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

৩. চর্বি কমিয়ে হৃৎপিণ্ড সঠিক ভাবে রক্ত চলাচলে সাহায্য করে

৪. চিনির পরিমাণ কম থাকায় উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের রোগীরা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন

৫. আমড়ার খোসায় থাকা আঁশ বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে

৬. ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম দাঁত ও মাড়ি শক্ত করে

৭. দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত, পুঁজ বের হওয়া প্রতিরোধ করে

৮. আমড়া পিত্ত ও কফ নাশ করে, কণ্ঠস্বর পরিষ্কার রাখে

৯. নিয়মিত আমড়া খেলে চুল, নখ, ত্বক সুন্দর থাকে

১০. অরুচি দূর করে, শরীরের অতিরিক্ত উত্তাপ কমায়

১১. আমড়ায় থাকা অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে

১২. রক্ত জমাট বাঁধার ক্ষমতা বাড়ায়

আমড়া হলো একেবারে ফুডভ্যালুর জ্যাকপট। তাই আমড়া খান নিশ্চিন্তে।

মিষ্টি কুমড়া শাকের যত পুষ্টিগুণ

মিষ্টি কুমড়া সবজি হিসেবে খুবই পরিচিত। এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্য উপকারিতা। মিষ্টি কুমড়ার গুণের কথা কমবেশি সকলেরই জানা। আবার অনেকের প্রিয় সবজিও এটি। প্রত্যেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের উচিত সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন এই সবজিটা খাওয়া। এমনকি চিকিৎসকরা অনেক সময় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার কথা বলে থাকেন।

মিষ্টি কুমড়ায় রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, লোহা, সোডিয়াম, জিঙ্ক, কপার, ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজ, ফলিক এ্যাসিড, আঁশ, জল, এনার্জী, কার্বহাইড্রেড ম্যাগনেশিয়াম। তবে শুধু কুমড়াতেই নয়, এর লতা-পাতা,ফুল সবগুলোতেই অনেক উপকারিতা রয়েছে। কুমড়া শাক খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, চোখের সমস্যাসহ অনেক বিষয়ে উপকারিতা পাওয়া যায়।

আসুন জেনে নেই কুমড়া শাকের বিভিন্ন উপকারিতার দিকগুলো-

আয়রনের ঘাটতি পূরণ: কুমড়ার পাতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। যা দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে দেহের রক্তের অভাব হতে দেয় না। নারী ও শিশুদের মধ্যে আয়রনের ঘাটতি দেখা যায়। তাই এক্ষেত্রে কুমড়া শাক ভালো অস্ত্র হতে পারে।

ভিটামিন সি: কুমড়ার পাতায় প্রচুর ভিটামিন সি বিদ্যমান। তাই এটি ক্ষত সারাতে বেশ কার্যকর। তাই যে কোনো আঘাত বা অভ্যন্তরীণ সমস্যা দূর করতে কুমড়া শাক খাওয়া যেতে পারে।
হাড় মজবুত ও দৃষ্টিশক্তি: কুমড়া শাক দাঁত ও হাড় মজবুত করতে বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করে। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার কুমড়া শাকের তরকারি, স্যুপ বা কুমড়া পাতার রস খেতে পারেন। এছাড়াও চোখের ছানি প্রতিরোধ করতে ভূমিকা রাখে এই শাক।

ত্বক: মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর ভিটামিন এ ও সি রয়েছে। যা ত্বককে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে থাকে। একই সঙ্গে চুলের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে মিষ্টি কুমড়া।

মাতৃস্বাস্থ্য: শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্যও কুমড়া শাক খুবই উপকারী। কারণ এটি শরীরের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি সরবরাহ করে।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ: কুমড়ার শাকে প্রচুর প্রোটিন রয়েছে। যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। এছাড়া এই শাক খেলে রক্তের কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

জেনে নেই সকালে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে শরীরের সুস্থতার কথা মাথায় রেখে অনেকেই খালি পেটে কাঁচা ছোলা খেয়ে থাকি। উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ছোলা। ছোলা কাঁচা, সেদ্ধ বা তরকারি রান্না করেও খাওয়া যায়। ঝাল, তেল, মসলা দিয়ে রান্না করা ছোলার চেয়ে কাঁচা ছোলার পুষ্টি বেশি। পানিতে ভেজানো ছোলায় ভিটামিন- বি এর পরিমাণ বেশি থাকে। ভিটামিন-বি বেরিবেরি রোগ, মস্তিষ্কের গোলযোগ, হৃৎপিণ্ডের দুর্বলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ছোলায় ভিটামিন- সিও রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে।

প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে। এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। এছাড়াও ছোলায় রয়েছে আরও অনেক উপকার।

আসুন জেনে নেই কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা –

– ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।

– ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে। এই খাদ্য আঁশ হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

– ছোলা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকর জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমায়।

– ছোলার শর্করা গ্লুকোজ হয়ে দ্রুত রক্তে যায় না। তাই ডায়াবেটিকস রোগীর জন্য ছোলা খুবই উপকারী খাবার।

– ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

– কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়।

– আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ছোলা খাওয়ার পর বেশ অল্প সময়েই হজম হয়।

– ছোলার আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

– ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

– ছোলায় থাকা প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি দীর্ঘক্ষণ ধরে শরীরে শক্তির যোগান দেয়।

খেজুরের কিছু ঔষধি গুণাগুণ

মরু অঞ্চলের ফল খেজুর। পুষ্টিমানে যেমন এটি সমৃদ্ধ, তেমনি এর রয়েছে অসাধারণ কিছু ঔষধিগুণ। চিকিৎসাবিজ্ঞানে বলা হয়েছে, সারা বছর খেজুর খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া, এই ফলটিতে রয়েছে প্রাণঘাতী রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা।

চলুন জেনে নেই খেজুরের কিছু ঔষধি গুণাগুণ।

১. রুচি বাড়াতে খেজুরের কোন তুলনা হয় না। অনেক শিশুরা তেমন একটা খেতে চায় না, তাদেরকে নিয়মিত খেজুর খেতে দিলে রুচি ফিরে আসবে।

২. তুলনামূলকভাবে শক্ত খেজুরকে পানিতে ভিজিয়ে (সারা রাত) সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

তাজা খেজুর নরম এবং মাংসল যা সহজেই হজম হয়।৩. হৃদপিণ্ডের সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। গবেষণায় দেখা যায়, পুরোরাত খেজুর পানিতে ভিজিয়ে সকালে পিষে খাওয়ার অভ্যাস হার্টের রোগীর সুস্থতায় কাজ করে।

৪. ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ এই ফল দৃষ্টিশক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল বিদ্যমান থাকায় অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব। সাথে সাথে আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে সহায়তা করে।৫. খুব দুর্বল লাগছে অথবা দেহে এনার্জির অভাব হচ্ছে? তাহলে ঝটপট খেয়ে নিন খেজুর। তাৎক্ষণিকভাবে দেহে এনার্জি সরবরাহের ক্ষেত্রে খেজুরের তুলনা নেই।

৬. খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার থেকে শরীরকে সুস্থ রাখতে অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে।
যেমন খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।৭. খেজুরের মধ্যে রয়েছে স্যলুবল এবং ইনস্যলুবল ফাইবার ও বিভিন্ন ধরণের অ্যামিনো অ্যাসিড যা সহজে খাবার হজমে সহায়তা করে। এতে করে খাবার হজম সংক্রান্ত সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

৮. খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়। ফলে ওজন বেশি বাড়ে না, সঠিক ওজনে দেহকে সুন্দর রাখা যায়।

৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।

১০. খেজুরের চূর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কার হয়।

জেনে নিন বেল খেলে কি উপকার পাবেন

গ্রীষ্ম আসতে আর দেরি নেই। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। এ গরমে ক্লান্তি দূর করতে কিংবা নানা রোগের উপসম ঘটাতে বেলের জুড়ি নেই। বেল গাছের, পাতা, ফল ও ছালে আছে ঔষধি বহুগুণ। কচি বেল খাওয়াই উত্তম। তবে পাকা বেল বেশ উপকারী।

প্রতি ১০০ গ্রাম বেলের শাঁসে পাওয়া যায়পানি ৫৪.৯৬-৬১.৫ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮-২.৬২ গ্রাম, স্নেহ পদার্থ ০.২-০.৩৯ গ্রাম, শর্করা ২৮.১১- ৩১.৮ গ্রাম, ক্যারোটিন ৫৫ মিলি গ্রাম, থায়ামিন ০.১৩ মিলিগ্রাম, রিবোফ্লেবিন ১.১৯ মিলিগ্রাম, এসকরবিক এসিড ৮-৬০ মিলিগ্রাম, নিয়াসিন ১.১ মিলিগ্রাম ও টারটারিক এসিড ২.১১ মিলিগ্রাম।

বেলের বহুমুখী উপকারিতা:

() পাকস্থলীর আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
() অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে ডায়রিয়া এবং আমাশয় প্রতিরোধ করে।
() বেলের ল্যাক্সিটেভ গুণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। হজমেও উপকারী।
() বেলে ন্যাচারাল ডাই ইউরেটিক আছে, যা শরীরে পানি জমা প্রতিরোধ করে।
() বেলপাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি কমে যায়। এ ছাড়া ভিটামিন-এ মিউকাস মেমব্রেনের গঠন এবং চামড়ার ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে।
() ত্বককে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে বেলের শাঁস এবং ত্বকের স্বাভাবিক রং বজায় রাখে।
() বেলের থায়ামিন ও রিবোফ্লোবিন হার্ট এবং লিভার ভালো রাখে।
(৮) বেল থেকে পাওয়া বেটাক্যারোটিন রঞ্জক মানবদেহের টিউমার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। বিশেষ করে মহিলারা নিয়মিত বেল বা বেলের শরবত খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও জরায়ু ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
(প্রস্টোজেন হরমোন লেভেল বাড়িয়ে মহিলাদের ইনফার্টিলিটির ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া প্রসব-পরবর্তী ডিপ্রেশন কমাতেও খুবই কার্যকরী।
(১০বেলের ভিটামিন-সি স্কার্ভি প্রতিরোধ করে। ভিটামিন-সি হলো শক্তিশালী প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মানবদেহের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করে।
(১১জন্ডিস এর সমস্যাই পাকা বেল গোলমরিচের সঙ্গে শরবত করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

(১২সর্দি হলে বেলপাতার রস এক চামচ খেলে সর্দি ও জ্বরভাব কেটে যায়। বেলপাতার রস ঠাণ্ডা ও ক্রনিক কফে উপকারী। জয়েন্টের ব্যথা ও উপশম করে। পাতার রস মধু, গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে জন্ডিস নিরাময় হয়।
(১৩) বেল বেটাক্যারোটিনের ভালো উৎস, যা থেকে ভিটামিন-এ তৈরি হয়। ভিটামিন-এ চোখের বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোকে পুষ্টি জোগায়। যারা নিয়মিত বেল খায়, তাদের চোখের বিভিন্ন অসুখ হওয়ার প্রবণতা থাকে তুলনামূলকভাবে কম।

তবে নিয়মিত পাকা বেল খাওয়া উচিত নয়। প্রতিদিন পাকা বেল খেলে স্বাভাবিক স্থিতিস্থাপকতা কমে যায় এবং পেট ফাঁপার সমস্যা হতে পারে। পাকা বেল একবারে বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়।

ডিএমপি নিউজ 

Nutritious Food Good For Healthy Life

Wafer cake sweet roll cheesecake ice cream gingerbread sweet. Wafer gingerbread apple pie cotton candy jelly. Toffee oat cake oat cake toffee tootsie roll muffin sugar plum.

Tips To Make Crispy Food For Healthy Diet

Wafer cake sweet roll cheesecake ice cream gingerbread sweet. Wafer gingerbread apple pie cotton candy jelly. Toffee oat cake oat cake toffee tootsie roll muffin sugar plum.

Cheesy Burger With Fried Special Dish

Wafer cake sweet roll cheesecake ice cream gingerbread sweet. Wafer gingerbread apple pie cotton candy jelly. Toffee oat cake oat cake toffee tootsie roll muffin sugar plum.

Cart
Your cart is currently empty.