গ্রাম থেকে বিশ্বজুড়ে SDN এর মাধ্যমে আপনিও হতে পারবেন Global Entrepreneur

সমাহার ডট নেট (SDN) ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল পদ্ধতির সমন্বয়ে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে ২০১৫ সাল থেকে। সবার জন্যে যেমন রয়েছে কাজ করার সুযোগ তেমনি রয়েছে কাজের স্বাধীনতাও।

জেনে নিন মোবাইল দিয়ে আর কাজ করা যায়

আমরা অনেকেই মোবাইলের ব্যবহার বলতে ফেসবুক, গেম খেলা আর মোবাইলে কথা বলাকেই বুঝি। কিন্তু একটি ভালো মানের মোবাইল আপনার ব্যবসা বা অফিসের অনেক কাজকে সহজ করে দিতে পারে। এ জন্য আপনার দরকার  হবে কিছু প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার। মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি যে কাজগুলো করতে পারবেন তা নিয়েই আমাদের এবারের আয়োজন।

অফিস কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাজগুলো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ছাড়া করতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে একটি ভালো মানের মোবাইল ফোন। অবশ্যই তা হতে হবে স্মার্ট ফোন। তবে আইফোন, উইন্ডোজ ও অ্যানড্রয়েড—সব ফোনেই সুবিধাগুলো পাওয়া যায়। উইন্ডোজ ফোনে স্থায়ীভাবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, পাওয়ারপয়েন্ট ও এক্সেল দেওয়া হয়। সঙ্গে স্ক্যানিংয়ের জন্য অফিস লেন্স ও ভিডিও কলের জন্য স্কাইপও দেওয়া থাকে। ড্রপবক্স ও ওয়ানড্রাইভের মতো ফাইল শেয়ার করার সুবিধাও থাকে। চাইলে আপনি আরও ফিচার যুক্ত করে নিতে পারেন। আইফোন বা অ্যান্ড্রয়েডের জন্য আলাদা আলাদ ভার্সনের সফটওয়্যার পাওয়া যায়। সবচেয়ে সহজে পাওয়া যায় অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন সফটওয়্যার।

স্মার্ট ফোন যেটাই হোক, সেক্ষেত্রে ব্যাটারি-লাইফ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। প্রথমেই দেখতে হবে ফোনটির ব্যাটারি যেন এমএএইচ বেশি থাকে। স্টোরেজ সাইজ, ক্যামেরা রেজ্যুলেশন, প্রসেসর যেন চাহিদা সম্পন্ন হয়। ইউএসবি ওটিজি সুবিধা থাকলে সরাসরি পেনড্রাইভ, কি-বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করতে পারবেন।

নিরাপত্তা বিষয়ক কাজ

মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আপনি আপনার অফিস বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা জনিত কাজগুলো তদারকি করতে পারবেন। আপনার প্রতিষ্ঠানে যদি সিসি ক্যামারা লাগানো থাকে  আর তাতে যদি ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তাহলে আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় বিষয় আপনার আয়ত্বে রাখতে পারবেন। এজন্য আপনার মোবাইল ফোনের ফিচার হতে হবে  উন্নত।

ডকুমেন্ট তৈরি

ওয়ার্ডে কিছু লেখা, ষ্প্রেডশিটে হিসাব রাখা, প্রেজেন্টেশন স্লাইড তৈরি, ই-মেইল আদান-প্রদান কিংবা ফাইল সংরক্ষণে পিডিএফে রূপান্তর—কম্পিউটারে এসব কাজে সাধারণত ‘মাইক্রোসফট অফিস’ ব্যবহার করা হয়। সম্প্রতি মাইক্রোসফট স্মার্টফোনের জন্যও এ ধরনের অ্যাপ্লিকেশন বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুবিধা দিচ্ছে। তাই ফোনেও ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট বা আউটলুক ব্যবহার করা যাবে। স্মার্টফোনে অফিসের কাজ সারার জন্য গুগলেরও রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন ‘জি-স্যুট’। পিডিএফ করার ক্ষেত্রে ফোনে কম্পিউটারের চেয়েও সুবিধা বেশি। ফোনের ক্যামেরা দিয়ে ডকুমেন্ট স্ক্যান করে পিডিএফ করা যায়। এ ক্ষেত্রে স্ক্যান করার জন্য ক্যামস্ক্যানার এবং পিডিএফ ফাইল পড়ার জন্য এডোবি রিডার অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে হবে।

মেইল আদানপ্রদান

অফিশিয়াল কাজে ই-মেইল আদান-প্রদান খুবই জরুরি। এ কাজ আরো ভালোভাবে করা যায় আউটলুক ও গুগল ইনবক্স ব্যবহার করে। অনেক প্রতিষ্ঠানেই আজকাল নিজস্ব ই-মেইল সার্ভারের মাধ্যমে অফিশিয়াল মেইল অ্যাড্রেস ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে। এ কাজের জন্য আউটলুক আদর্শ। তবে স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের সুযোগ থাকলেও অনেক সময় টাচ স্ক্রিনে টাইপ করতে সমস্যা হয়। এ ক্ষেত্রে ব্লুটুথ কি-বোর্ড ব্যবহারে সুবিধা পাওয়া যাবে।

বাইরে থেকে অফিসে কাজ

অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মীদের জন্য স্বতন্ত্র কম্পিউটার না দিয়ে একটি মূল সার্ভারে লগইন করে কাজ করার ব্যবস্থা  রাখে। এতে খরচ ও নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা কমে। এ ব্যবস্থায় অফিসের বাইরে থেকেও স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে কাজ করা যায়। এ জন্য সাধারণত টিম ভিউয়ার, মাইক্রোসফট রিমোট ডেস্কটপ ও ষ্প্ল্যাশটপ অ্যাপ ব্যবহার করা হয়।

ফাইল শেয়ার

অফিসের কাজ বাইরে থেকে করা গেলেও সেগুলো দ্রুত পৌঁছাতে না পারলে সমস্যা। এ ক্ষেত্রে ড্রপবক্স ও গুগল ড্রাইভ কাজের অ্যাপ্লিকেশন। ড্রপবক্স বা গুগল ড্রাইভের মাধ্যমে অনলাইনে ফোল্ডার তৈরি করে সেখানে ফাইল রেখে লিংকটি ই-মেইল করে কাঙ্কি্ষত ব্যক্তিকে পাঠিয়ে দিলেই হলো। এ ক্ষেত্রে ডেস্কস্টপ ও স্মার্টফোনের নির্দিষ্ট কোনো ফোল্ডার নির্বাচন করে রাখলে সুবিধা পাওয়া যাবে বেশি। এতে ফাইল সহজে হারাবে না।

ভিডিও কনফারেন্স

ভিডিও কলের মাধ্যমে এখন জরুরি মিটিংও সেরে নেওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে কাজের অ্যাপ্লিকেশন হচ্ছে স্কাইপ। অ্যাপটির মাধ্যমে টিম মিটিং ও সরাসরি আউটলুকে ইভেন্ট তৈরির সুযোগ আছে।

রিমাইন্ডার হিসেবে ব্যবহার

আপনার মোবাইল ফোনটিকে নোটবুক ও রিমাইন্ডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। প্রত্যেকটি স্মার্ট ফোনে রিমাইন্ডার ফিচারটি যুক্ত থাকে। এছাড়াও গুগল ক্যালেন্ডার, মাইক্রোসফট মেইল অ্যান্ড ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে একটি সম্মিলিত ক্যালেন্ডার ও শিডিউল তৈরি করা সম্ভব। এর মাধ্যমে কার, কোথায়, কখন কোন কাজ রয়েছে, তা প্রতিষ্ঠানের সবাই জানতে পারে। নোটবুক হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে গুগল প্লেস্টোর থেকে বিভিন্ন অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এই ধরনের অ্যাপের মধ্যে কালার নোট অনেক জনপ্রিয়।

আপনি জেনে খুশি হবেন যে, সমাহার ডট নেট ( Samahar.Net ) ২০১৫ থেকে সফল ভাবে ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল মার্কেটিং সেবা দিয়ে আসছে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে। তাই আপনার ব্যবসার ডিজিটাল ও ট্রেডিশনাল মার্কেটিং এর জন্য আমরা আপনাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। আরো বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসার আমন্ত্রণ রইলো। বিস্তারিত – ০১৭১১১১৩৮৫২

নিজের বিজনেস সম্পর্কে কাস্টমারদের জানানোর জন্যে ওয়েবসাইট তৈরি করুন।

নিজের বিজনেস সম্পর্কে কাস্টমারদের জানানোর জন্যে ওয়েবসাইট তৈরি করুন।আপনি যদি আপনার ব্র্যান্ডের প্রসার চান প্রথমত ওয়েবসাইট তৈরি করুন, যেখানে আপনার বিজনেস তথ্য পাওয়া যাবে।

এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কৌশল-আপনার বিজনেস পরিচিতির জন্যে ওয়েবসাইট তৈরি করুন।এমনভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করুন যাতে আপনার ওয়েবসাইট প্রফেশনাল লুক থাকে।

১.ভিজিটরদের জন্যে ব্যবহারউপযোগী ওয়েবসাইট তৈরি করুন।

২.নিয়মিত সঠিক তথ্য দিয়ে ওয়েবসাইট আপডেট রাখুন।

৩.কোম্পানির কাজের ম্যান অনুযায়ী ডিজাইন সুন্দর করুন।

৪.এমন ভাবে কন্টেন্ট তৈরি করুন যাতে ক্লায়েন্ট আপনার পণ্যের ব্যাপারে আকর্ষণবোধ করে।

৫.প্রতিটি পেজে “কল টু অ্যাকশান” বাটন যুক্ত ভিজিটরকে কিনতে বা কেনার ব্যাপারে যোগাযোগ করতে উৎসাহবোধ করে।

৬.ওয়েবসাইটের ভিজিটরদের ট্র্যাকিং করার টুল গুগল আনালাইটিকস ব্যবহার করুন।

৭.ওয়েবসাইট এমন টেকনোলজি ব্যবহার করুন যাতে ভিজিটর এবং সার্চইঞ্জিন উভয়ের জন্যে ব্যবহারযোগ্য হয়।

৮. একটি অ্যাক্টিভ কমিউনিটি তৈরি করুন।ফেসবুক,টুইটার,লিঙ্কডিন সহ বাবি সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি অ্যাক্টিভ কমিউনিটি থাকা ভালো।

৯.সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয়ভাবে নিয়মিত অংশগ্রহণের জন্যে ম্যানেজমেন্ট টুলস ব্যবহার করুন।

১০.আপনার টার্গেটকৃত ক্রেতাদের সাথে সোশ্যালমিডিয়াতে বিভিন্ন আলোচনাতে অংশগ্রহণ করুন।

১১.কাউকে মেইল করার সময় আপনার সোশ্যাল মিডিয়া পেজ কিংবা গ্রুপের লিঙ্ক গুলো সিগনেচার হিসাবে ব্যবহার করুন।

১২.আপনার ওয়েবসাইটের সাথে ব্লগ পেজ যুক্ত রাখুন।

এই কাজ গুলো করার আপনাকে অবশ্যই ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।আপনার বিজনেসকে ব্র্যান্ড হিসাবে গড়তে আজ থেকেই শুরু হোক আপনার প্রথম ধাপ।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ে ক্রিয়েটিভ মার্কেটিং কৌশল

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বিনিয়ােগ যেমন সীমিত তেমনি তাদের মাকেটিং বাজেটও বেশি নয়। একটি ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের বিপণনের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো একটি উত্তম বৃত্তাকার কর্মসূচি তৈরি করা, যা বিক্রয় কার্যক্রমকে বিপণনেয় সাথে সংযুক্ত করে। পুরাে সার্কেলটি বা চক্রটি সম্পন্ন হতে লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ হবে। ক্রিয়েটিভ মাকেটিং যে শুধু আমাদের বিপণনের ব্যয় কমাবে তা নয়, এটা সম্ভাব্য গ্রাহক এবং ক্লায়েন্টদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে কোনাে কোম্পানির ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে সাহায্য করে। সৃজনশীলতা একদিনের বিষয় নয়, এটা ধীরে ধীরে বিকাশ লাভ করে। যে কোনাে চিন্তার মানুষ তার সৃজনশীলতাকে উন্নত করে নিতে পারেন। হয়তাে প্রতিটি মানুষ চাইলে সর্বোচ্চ পর্যায়ের সৃজনশীলতা লাভ করতে পারে না। কিন্তু যে যেখানে রয়েছেন সে অবস্থা থেকে প্রভূত উন্নয়ন করা যায়। আর

তার জন্য যেসব নিয়ামক কাজ করে সেগুলাে নিম্নরূপ :

তথ্য সংগ্রহ Data Collection

তথ্য সংগ্রহ সৃজনশীলতা উন্নয়নের প্রথম ধাপ। আধুনিক যুগে তথ্য পাওয়া সহজ আবার কঠিন। তথ্য কোথাও রয়েছে, আবার কোথাও নেই। চ্যালেঞ্জটা হলাে বাছাই করে তথ্য গ্রহণ করা। তথ্য সাজানাে এবং প্রয়ােজনীয় তথ্য সংরক্ষণ আর তথ্যের গতিপ্রকৃতি অনুযায়ী মার্কেটিং প্লান ঠিক করা কিংবা নতুন কোনাে আইডিয়ার কথা চিন্তা করা।

সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা আয়/Supplemental Security Income (SSI)

ভালাে বিপণন ও বিক্রয় কৌশল ছাড়া বাজারজাতকরণে সফল হওয়া সম্ভব নয়। প্রথমত আমাদের গ্রাহক এবং তাদের চাহিদা ও আকাক্ষা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। প্রতিটি পণ্য বা সেবার যে উপযােগ আছে, সেটা গ্রাহকের সাথে কোথায় সংযুক্ত করছে বা কোন জায়গায় গ্রাহকের অভাব আর ঠিক
কোন অভাবটি পূরণের যােগ্যতা রয়েছে প্রাক্কলিত পণ্যের, সেটা যথাযথভাবে নিশ্চিত করে সে বার্তাটি প্রমােশনের মাধ্যমে ভােক্তার কাছে পৌছে দিতে হয়।
এজন্য প্রয়ােজন :

১. বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ/ Market Analysis

বাজারে আমাদের ব্যবসায়ের অবস্থান মূল্যায়ন করার জন্য কেবল আমাদের পণ্য সম্পর্কে জানলে হবে না, প্রতিযােগিতামূলক পরিবেশ, বিকল্প পণ্য, প্রতিযােগীর অবস্থান এবং আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রবণতা সম্পর্কে জানতে হবে। বাজার গবেষণা শুধু বড়াে কোম্পানিগুলাে করবে তা নয়। ছােটো কোম্পানির জন্য ছােটো পরিসর বাজারের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা যায়।

২. পণ্য উন্নয়ন/ Product Development

আমাদের ব্যবসায় অবশ্যই এমন পণ্য বা পরিষেবাগুলাে সবসময় আরাে উন্নত এবং সংশােধনের পর নতুন ফিচার যুক্ত করে বাজারজাত করতে পারি। যদি এমন হয় যে, সেগুলাে বর্তমান ফিচারেও দারুণ তবু সেগুলাে উন্নত করতে হবে। এটাও সৃজনশীলতা। অনেক সময় আমরা মনে করি, প্রথমবার বিক্রি হওয়ার পর কাস্টমারের সাড়া দেখে তারপর পণ্যগুলােকে আরাে
উন্নত করা যাবে। কিন্তু সত্যি কথা হলাে, সৃজনশীলতার দাবি অনুসারে প্রথমবার বিক্রির আগেও আমরা চাইলে পণ্যটিকে উন্নত করার সুযােগ থাকলে তা প্রয়ােগ করতে পারি। নােকিয়ার বাজার ভালাে ছিল বলে পণ্য উন্নয়নে ততটা গতিশীল ছিল না। যার ফলে আজ নােকিয়া কতটা পিছিয়ে গেছে!

৩. মূল্য নির্ধারণ/ Pricing & Packaging

পণ্য সংগ্রহ ও উৎপাদন প্রক্রিয়ার সাথে বাজার পরিস্থিতি ও ক্রেতার দৃষ্টিভঙ্গির ওপর ভিত্তি করে পণ্যের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। পণ্য বাজারজাতকরণে কীভাবে অফারগুলাে তৈরি হবে এবং তা কীভাবে উপস্থাপন করা হবে ভােক্তার কাছে, সেগুলাের গ্রহণযােগ্যতার ব্যাপারে আগেই হােমওয়ার্ক করা ভালাে। যখন কোনাে প্যাকেজ
করি তা ভােক্তার কথা মাথায় রেখে করতে হয়। কারণ তার ওপর নির্ভর করছে সাফল্য। ভাবছেন লাভ-ক্ষতি হিসাব করে পণ্যের দাম ঠিক করব। এখানে আবার সৃজনশীলতা কিসের? আছে গাে, আছে। কখনাে যদি ২০% ক্যাশব্যাক অফার দিতে হয় বা বিশেষ কোনাে অফার? সেটাও মাথায় রাখতে হবে।

কার্যকর বিতরণ প্রক্রিয়া নির্বাচন/ Choosing effective distribution methods

যখন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খুব চ্যালেঞ্জিং থাকে, তখনাে পণ্য বা সেবা গ্রাহকের কাছে অন্য সময়ের মতাে সঠিক সময় ও মানদণ্ড অনুসারে পৌছে যাবে। বাইরের আর্থিক মন্দা কিংবা কোম্পানির দুর্বলতা সার্ভিস বা প্রােডাক্টের
মধ্যে পরিলক্ষিত হবে না। এই চ্যালেঞ্জটা বেশিরভাগ সময় সৃজনশীলতা দিয়ে মােকাবিলা করতে হয়। সৃজনশীল উপায় বের করে সংকটের সমাধান একজন
সৃজনশীল মার্কেটারকে তার কোম্পানির জন্য সফল করে তােলে। এই প্রক্রিয়া কী হবে সেটা অনেক কিছুর ওপর নির্ভরশীল।

ক্রেতামুখী প্রমােশন উন্নয়ন Customer base promotion buildup

বাজারে প্রবেশ এবং বাজার দখলের জন্য প্রয়ােজন হয় পণ্যের প্রােফাইল তৈরি আর সেটাকে গ্রাহকের কাছে তুলে ধরতে প্রয়ােজন প্রমােশন। একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর ক্ষেত্রে তার সম্ভাব্য গ্রাহকের কাছে পণ্য বা সেবা পৌছানাের জন্য জনসংযােগ ব্যবহারে সৃজনশীলতা বড়াে বেশি দরকার। তা না হলে গতানুগতিক ব্যবস্থায় তার পক্ষে প্রতিযােগিতা চালানাে সবসময় সহজ হয় না।

দীর্ঘমেয়াদি বাজারজাতকরণ পরিকল্পনা/long-term marketing plan

সফল হওয়ার জন্য জানতে হবে চলার পথ কোনদিকে? তাই বাজারজাতকরণ পরিকল্পনা তৈরির জন্য যতগুলাে ধাপ ও উপাদান রয়েছে,সে সব কার্যাবলির সমন্বয় সাধন প্রয়ােজন হয় যাতে প্রয়ােজন ও গুরুত্ব অনুসারে প্রয়ােগের সময় ঠিকভাবে পাওয়া যায়, যা সফলতার পথকে ত্বরান্বিত করে।

বাজারজাতকরণে নতুনত্ব আনা/Apply New Strategy

বাজারে এত এত পণ্যের কত কত বিজ্ঞাপন। এসব শত শত অফারের ভিড়ে আপনার অফারটি পাবলিককে গেলাতে হলে সেটা কতটা নতুন, আলাদা আর চমকপ্রদ হতে হবে। ভাবতে থাকুন—ভাবতে থাকুন।

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের বাজারজাতকরণ পরিকল্পনার ধাপগুলাে নিম্নরূপ :
১. বাজার গবেষণা (Market Research)
২. বাজারজাতকরণ মিশ্রণ (Marketing Research)
৩. পণ্যের সজীব জীবনচক্রকে কাজে লাগানাে (Using Product Life Cycle)
৪. কার্যকর প্রচার কৌশল (Effective Promotion Techniques)
৫. সঠিক ও মিতব্যয়ী উপায়ে বিতরণ (Low Costing Channels of Distribution)

Steps of Service Development
Step 1: Idea about what service you are going to provide
Step 2: Choosing the Ideal Idea
Step 3: Understanding the Customer Demand of the Idea
Step 4: Analyzing the idea from business point-of-view
Step 5: Developing a Prototype of the service
Step 6: Testing the Idea
Step 7: Marketing Plan
Step 8: Introducing the Service to the Market

সৃজনশীল বাজারজাতকরণ বা ক্রিয়েটিভ মার্কেটিংকে ফলদায়ী করতে প্রতিটি ব্যবসায়ের জন্য পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দেয়া জরুরি—
১. কোনদিক থেকে আপনার ব্যবসায়িক ধারণা অনন্য বা অন্যদের চেয়ে আলাদা?
২. আপনার কাঙ্ক্ষিত ভােক্তা কারা? বর্তমানে আপনার পণ্য কারা কিনছে? সত্যিকার অর্থে কাদের কাছে পণ্যটি নিয়ে যেতে চান?
৩. আপনার পণ্য বা পরিষেবার ক্ষেত্রে কারা আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী? তাদের সাথে কি আপনি প্রতিযােগিতায় টিকে থাকতে পারবেন?
৪. আপনি কি আপনার কাঙ্ক্ষিত ক্রেতাদের সাথে কোনাে ধরনের বার্তা দিয়ে যােগাযােগ করতে চান?
৫, আপনার বিতরণ কৌশল কী? আপনি কীভাবে আপনার গ্রাহকদের হাতে আপনার পণ্য বা পরিষেবা পৌঁছে দেবেন?
#সস্তায়_নয়_আস্থায়_বিশ্বাসী

ওয়েবসাইট কি আসলেই ফেসবুকের বিকল্প, সামনের দিন গুলোতে ফেসবুকের বিকল্প হিসেবে কি করা যেতে পারে ? ( ১ম পর্ব )

ওয়েবসাইট কি আসলেই ফেসবুকের বিকল্প, সামনের দিন গুলোতে ফেসবুকের বিকল্প হিসেবে কি করা যেতে পারে ? ( ১ম পর্ব )

কিছুদিন আগে সংগত কারনে ফেসবুক ডাউন করে দেয়া হয়েছিল, এতে ভোগান্তির স্বীকার হয়েছিল এফ কমার্স এর সাথে জড়িত সবাই। তার পরও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একমাত্র বিজনেস মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক। এর পিছনে অনেক গুলো কারন আছে।

ℹ ১। বাংলাদেশের প্রচুর পরিমান ফেসবুক ইউজার।
ℹ ২. বাংলাদেশের অনেকেই নেট বলতে ফেসবুক কেই বুঝে।
ℹ ৩। উঠতি জেনারেশন বা কাস্টমার অডিয়েন্স সবাই কম বেশি ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে।
ℹ ৪. ফেসবুকের ব্যবহারের কারন অনেক বেশি, মুলত শুধু সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে নয়, অনেকের কাজের জায়গা এখন ফেসবুক, যেমন যারা এফ কমার্সের সাথে জড়িত তারা মুলত ফেসবুকে চ্যাটিং করতে আসে না, তারা আসে তাদের পন্যের প্রচার করতে এবং ব্যবসার কার্যক্রম পরিচালনা করতে।
ℹ ৫. আলাদা ভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ডাটা কিনতে পাওয়া যায়, যা শহরের বাইরে কম দামে ফেসবুকে আসার একটা মাধ্যম।
ℹ ৬. যোগাযোগের একটা মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক, ভয়েস কল থেকে শুরু করে পড়াশুনার কার্যক্রম সব এখন ফেসবুক গ্রুপ।
এত এক্টিভিটি মুলত অন্যান্য কোন প্ল্যাটফর্মে নেই, তাই একমাত্র ফেসবুকের মাধ্যমেই বাংলাদেশের প্রায় ৮৮% ভাগ উদ্যক্তা ফেসবুক মুখি।

এছাড়া আরো কিছু কারন আছে,

☑ ১। ফেসবুক পেজ খুলতে কোন অর্থ খরচ হয় না।
☑ ২। সহজেই পেজ মেনেজ করা যায়।
☑ ৩। সহযোগিতা করার মত অনেকেই আছেন।
☑ ৪।। ব্যবসার শুরু করতে মোটামুটি তুলনামুলক খরচ কম হয়, যেহেতু পেইড মার্কেটিং ছাড়া এখানে খরচ বলতে গ্রাফিক্স, পেজ অপ্টিমাইজেসন, কনটেন্ট এবং মার্কেটিং চার্জ।

? এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সব কিছু ফেসবুকে থাকা সত্তেও, এর বিকল্প হিসেবে কোন টাকে বেছে নেয়া যায় ?

সত্যিকার অর্থে একটা প্রশ্ন করে উত্তর দেয়ার চেষ্টা করি।

? ১. আপনার ব্যবসা আপনি কোথায় নিয়ে যেতে চান ৬ মাস পড়ে ?
? ২. আপনি কি আজিবন ফেসবুকেই আপনার পণ্যের মার্কেটিং করতে চান ?
? ৩. আপনি কি ফেসবুককে জাস্ট মাস শেষে কিছু ইনকাম আসবে এই জন্য ব্যবহার করতে চান?

এখানে উত্তরের উপর ডিপেন্ড করবে আপনার জন্য ফেসবুকের বিকল্প আছে কিনা !!

যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি কোন প্ল্যান না থাকে, যদি আপনি আজিবন ফেসবুকেই মার্কেটিং করতে চান, ফেসবুককে শুধু মাস শেষে কিছু আয়ের পথ হিসেবে বেছে নিতে চান তবে আপনার কোন বিকল্প নেই। আপনারা ফেসবুকের মাধ্যমে ব্যবসা চালিয়ে নিয়ে যেতে পারেন, কোন সমস্যা হবে না আশা করি।

আর যাদের এটা মুল ব্যবসা, অনেক দূর এগিয়ে যেতে চান, শক্তিসালি সকল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম কে ব্যবহার করতে চান, ফেসবুকের বিকল্প খুজছেন তাদের জন্য শুধু ওয়েবসাইট হতে পারে একমাত্র বিকল্প মাধ্যম।

? কি কারন ??

বাংলাদেশে লিঙ্কডইন, টুইটার, পিন্টারেস্ট কিংবা টিকটিকের কথাই বলি এখানে সত্যিকার অর্থে তেমন অডিয়েন্স নেই যাদের মাধ্যমে লোকাল মার্কেটিং করা সম্ভব, যেটা ফেসবুকে করা যায়।

? তাহলে ওয়েবসাইট কেন বা কিভাবে এর বিকল্প ?

আপনি হয়তো জানেন না, দুনিয়ার যত মার্কেটিং হয় সব ওয়েবসাইট কেন্দ্রিক, জি ঠিকি শুনেছেন প্রায় ৯৩% মার্কেটিং হয় ওয়েবসাইটকে কেন্দ্র করে, ফেসবুক কিন্তু অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়া তে মার্কেটিং করে আজকে ফেসবুক হয়নি, নিজেই ওয়েবসাইট দিয়েছে, তাই আপনি যেখানে মার্কেটিং করছেন তারাই কিন্তু সবার আগে ওয়েবসাইট করেই নিজের মার্কেটিং করেছে।

এই সামান্য যুক্তি দিয়েই বুঝতে পারবেন মার্কেটিং বলতে ফেসবুক হচ্ছে সব কিছুর মধ্যে ছোট্ট একটা প্ল্যাটফর্ম।

যে যেখানেই মার্কেটিং ক্যাম্পেইন তৈরি করুক না কেন, টার্গেট থাকে নিজেদের ওয়েবসাইটে নিয়ে আসার। আর নিজেদের ওয়েবসাইট থাকে নিজের মত করে গ্রাহককে বোঝানোর সব উপকরন।
মানে হল, আপনার ওয়েবসাইট আছে ধরে নিন, কি কি করতে পারবেন তা নিচে দেখুন, কোথায় কোথায় মার্কেটিং করতে পারবেন দেখুন।

? ফেসবুক থেকে ট্রাফিক কে ওয়েবসাইট নিয়ে যেতে পারবেন, এখানে ফেসবুক হল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম, আর আপনার ওয়েবসাইট হল টার্গেট প্ল্যাটফর্ম বা ল্যান্ডিং পেজ। বা গ্রাহক ডেস্টিনেশন আপনার ওয়েবসাইট।

? গুগল এডসঃ অর্থাৎ গুগলে কেউ আপনার ক্যাটাগরি এর প্রোডাক্টের কোন কিছু লিখে সার্চ দিলেই আপনার ওয়েবসাইট টি সবার উপরে চলে আসবে। এখানে গুগল সার্চ বা গুগল এডস হল আপনার মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম। আর গ্রাহক যাবে আপনার ওয়েবসাইটে।

? গুগল ডিসপ্লে এডসঃ এটার মাধ্যমে আপনি চাইলে প্রথম আলো, জাগো নিউজ কিংবা বাংলাদেশের যে কোন অনলাইন নিউজ পেপারে আপনার প্রডাক্টের ইমেজ সহ প্লেস করতে পারবেন। এখানে প্রথম আলো হবে আপনার মার্কেটিং করার প্ল্যাটফর্ম আর ডেস্টিনেশন হবে আপনার ওয়েবসাইট।

? লিঙ্কডিন / টুইটার / টিকটিকঃ জি ঠিকি পড়ছেন, এমন কোন সাইট নেই যারা আপনার জন্য এড দিবে না, কিন্তু সেখানের এডে ক্লিক করলে চলে যাবে আপনার ওয়েবসাইটে।

? ইউটিউব থেকেও আপনি ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে বা ই-কমার্স সাইটে নিয়ে আসতে পারবেন।

উপরে সামান্য কিছু উদাহরন দিয়েছি, পুরো পৃথিবীর মার্কেটিং চলছে এভাবেই, যে কোন প্লাটফর্মে এড দিক কিনা সে যাবে তাদের ওয়েবসাইটে। এটাই ই-কমার্সের নিয়ম, আদতে এফ-কমার্স বোঝানোর জন্য মানুষ ব্যবহার করে। সত্যিকার অর্থে ফেসবুক দিন শেষে কোন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম নয়, একটা সোশ্যাল মিডিয়া মাত্র। মানুষ এখানে কিনতে আসেনা, আসে সোশ্যাল এক্টিভিটির জন্য, সেখানে আপনি সুজোগে ব্যবসা করছেন সেটা ঠিক আছে, তবে এটাকেই ই-কমার্স বানিয়ে ফেললে ভুল টা আপনার ই।

✔✔ এক কথায় শুধু মাত্র আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকলে আপনি ফেসবুক সহ দুনিয়ার বেশিরভাগ ওয়েবসাইট কে ব্যবহার করতে পারবেন আপনার মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে।

এছাড়া আপনার ওয়েবসাইট সত্যিকার অর্থে আপনার একটা পরিচিতি, ফেসবুক পেজ কোন পরিচিতি নয়, আপনার পেজ থেকে লাখ টাকা সেল হতে পারে তবে এটা স্থায়ী কোন প্লাটফর্ম নয়।

? কারন ?

কারন যে কোন সময় ফেসবুক নিজেই আপনার পেজ বন্ধ করে দিতে পারে। সরকার এটাকে ক্ষতিকর হিসেবে ধরে পুরো ফেসবুককে বন্ধ করে রাখতে পারে। ফেসবুকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় আপনার ব্যবসার ক্ষতি হতে পারে।

? কিন্তু আপনি নির্বিকার হয়ে থাকতে পারবেন কিছু করতে পারবেন না। কারন এটা আপনার প্ল্যাটফর্ম নয়, আপনি বলতে পারবেন না এটা মুলত আপনার নিজের পেজ। কারন ফেসবুকের সাইটের কোন সমস্যা হলে নিজের পেজ বলে এখানে ঢুকতে পারবেন না, কিছু করতেও পারবেন না, যেমন টা ফেসবুক ডাউন হওয়ার সময় হয়েছে।

কিন্তু আপনার ওয়েবসাইট যেমন ই হোক, আপনি তাকে নিজের মত পরিবর্তন করতে পারবেন, নিজের মত করে সাজাতে পারবেন, বন্ধ হলে সমস্যা সমাধান করা আপনার নিজের উপর, সাথে যে কোন প্লাটফর্ম কে ব্যবহার করতে পারবেন মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে।

আপনার অডিয়েন্স আপনার সাইটে এসে পণ্য কিনবে, আপনাকে চিনবে, সত্যিকার পরিচিতি পাবেন। পেমেন্ট নিতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে, সেখানে গ্রাহক যাবে, অনেক প্রোডাক্ট থেকে পণ্য কিনবে নিজের ইচ্ছে মত। দাম থেকে শুরু করে রিভিউ সব দেয়া থাকবে।

এখন হয়তো আপনার পেজ থেকে পণ্য কিনছে, কিছু দিন পর আপনার ওয়েবসাইট না থাকলে আপনার পেজ থেকে পণ্য কিনবে না এটা লিখে দেয়া গেলাম।

এখন কেমন ওয়েবসাইট করবেন, ওয়েবসাইটে অনেক ঝামেলা, ওয়েবসাইট করতে গেলে কি কি বিষয় দেখে বা জেনে নেয়া উচিত, কেমন প্রাইস হতে পারে এই বিষয়ে আমি আমার দ্বিতীয় পর্বে সহজ ও সাবলীল ভাবে বলার চেষ্টা করবো ইনশা আল্লাহ। আশা করি উপকৃত হবেন।

ধন্যবাদ পোস্ট টা পড়ার জন্য, কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই করবেন কমেন্টসে, আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
#DigitalMarketer

সময় থাকতেই সঠিক ডিসিশন নিন!

কাস্টমার তো ইনবক্সে একটা স্ক্রিনশট দিয়েই অর্ডার করে – এটাই সহজ- ওয়েবসাইটে কে অর্ডার করবে? কি দরকার এতো টাকা খরচ করে ওয়েবসাইট তৈরি করার?

এই যাত্রায় প্রায় ৫ দিন ফেইসবুক বন্ধ থাকায় হাজার হাজার ফেইসবুক পেইজ থেকে লাইভ বন্ধ ছিল, ইনবক্সে অর্ডার নেয়া বন্ধ ছিল। অ্যাড যাদের রানিং ছিল রেজাল্টের কোন আউটপুট প্রায় ছিলই না বলা যায়। এটি নিয়ে গতকাল রাতে একটি পোস্ট করেছলাম।  যেখানে বলেছিলাম সামনের দিনগুলিতে বিভিন্ন কারণেই ফেইসবুক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলি বন্ধ হতে পারে। এবার হয়ত ৫ দিন হয়েছিলো এর পর হয়ত তা ১০ বা ১৫ বা ৩০ দিনের জন্যও বন্ধ হতে পারে।

বিকল্প বা অল্টারনেট প্ল্যান হিসাবে বলেছিলাম নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করতে কিন্তু অনেকের কমেন্ট পরে যে ভয়াবহ তথ্য সামনে আসলো তা হল- অনেকেরই ওয়েবসাইট ঠিকই আছে কিন্তু তারা কাস্টমারদের ওয়েবসাইটে অর্ডার করতে উৎসাহিত করেন না বা মার্কেটিং করেনা না। এখন কথা হচ্ছে- যখন ফেইসবুক অফ থাকবে তখন যদি আপনি মনে করেন যে আপানর ওয়েবসাইট তো রানিং তাহলে ওয়েবসাইট এ অর্ডার ক্যানও আসে না? এখন এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু আপনার কাছেই থাকতে হবে- যখন সময় ছিল নিজের ওয়েবসাইট এর মার্কেটিং করে আপনার কাস্টমার এর কাছে পরিচিতি করানোর তখন নিশ্চয়ই আপনি এটিকে অবহেলা করেছেন অথবা মোটেও জোর দেননি- যেহেতু ইনবক্সেই অর্ডার আসে কি দরকার আছে কাস্টমার কে আবার এক্সট্রা ঝামেলা করে ওয়েবসাইট এ অর্ডার এর কথা বলার। অনেকে তো এটাও মনে করেন যে ওয়েবসাইট এ অর্ডার করতে বললে যদি কাস্টমার আর অর্ডারই না করে?

এভাবেই আপনার কাস্টমারকে আপনি নিজেই অভ্যস্ত করেছেন ইনবক্সে মোবাইল নাম্বার দিয়ে আর স্ক্রিনশট দিয়ে কত সহজে অর্ডার করা যায়!

এভাবেই চলতে থাকলে তো ভালোই ছিল- কিন্তু সময়ের প্রয়োজনে নিজের বিজনেস এর প্রয়োজনেই আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট রেডি শুধু রেডি না তাতে যাতে অর্ডার করে কাস্টমার তার জন্য বিভিন্ন মার্কেটিং স্ট্রাটেজি সেট করতে হবে। নাহলে সামনে আপনি ও আপনার বিজনেস এবং ফুল স্টাফদের নিয়ে লম্বা ছুটির প্ল্যান যেকোনো সময় হয়ে যেতে পারে।

যাদের কাছে মনে হবে এগুলি দরকার নেই- দয়া করে এই পোস্টটি ইগ্নর করুন তবে একটা স্ক্রিনশট রেখে দিতে পারেন- যেদিন এমন কিছু একটা হবে সেদিন হয়ত এই পোস্ট দেখার সুযোগও নাও থাকতে পারে, কারণ ফেইসবুকই হয়ত এক্সেস করা যাবে না 😀

ভালো থাকুন- আর বিকল্প ব্যাবস্থা রেডি করতে থাকুন- প্রতি মাসে মার্কেটিং বাজেট থেকে কিছু কিছু জমিয়ে ডোমেইন কিনুন এবং ধীরে ধীরে ওয়েবসাইট বানাতে থাকুন আর অবশ্যই আপনার কাস্টমারদের সবাইকে ওয়েবসাইটে অর্ডার করতে উৎসাহিত করুন। সবাইকে ধন্যবাদ!

সমাহার ডট নেট নিয়ে এলো ১০০% পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার।

সমাহার ডট নেট নিয়ে এলো ১০০% পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার।

সমাহার ডট নেট এর সকল পণ্য সামগ্রী ও সেবায় এখন পাচ্ছেন ১০০% পর্যন্ত ক্যাশব্যাক। অফারটি চলবে ২৬ মার্চ, ২০২১ ইং পর্যন্ত।
আজই আপনার পণ্য সামগ্রী ও সেবা সমূহ অর্ডারের জন্যে রিসেলার, সেলার সেন্টারে যোগাযোগ করুন। রিসেলার বা সেলার সেন্টারের ঠিকানা জানতে কল করুনঃ 01711113852

বাংলাদেশের সকল রিসেলার এবং সেলার সেন্টারে পাওয়া যাবে।

অফারের শর্তসমূহ:

  • এই অফারটি সকল ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, অল ইন ওয়ান পিসি এবং কম্পিউটার এক্সেসরিজের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
  • ক্যাশব্যাক অফারটি নগদ মূল্য ও কিস্তি সুবিধা উভয় ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
  • অফারটি সকল সেলার সেন্টারে ও অনুমোদিত ডিলার পয়েন্ট থেকে উপভোগ করা যাবে।
  • সুনির্দিষ্ট ক্যাশব্যাকের পরিমাণ গ্রাহকের ক্রয়কৃত পণ্যের মূল্যের উপর সিস্টেমের মাধ্যমে নির্ধারিত হারে প্রযোজ্য হবে।
  • নগদ মূল্যে পণ্য কেনার সময় গ্রাহকগণ নির্ধারিত ক্যাশব্যাকের টাকা সরাসরি সমাহার ডট নেটের তার নিজের একাউন্টে পেয়ে যাবেন।
  • কিস্তি সুবিধায় পণ্য কেনার সময় গ্রাহককে বাধ্যতামূলকভাবে অন্তত ৫০% ডাউন পেমেন্ট প্রদান করতে হবে। ক্যাশব্যাকের পরিমাণ কিস্তির টাকার সাথে ১০% হারে সমন্বয় করা হবে। ক্যাশব্যাক অফারটি পেতে ডাউন পেমেন্ট অবশ্যই ক্যাশ পরিশোধ করতে হবে।
  • ল্যাপটপের গ্রাহকগণ এই অফারে সর্বনিম্ন ১,৮৮৪ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১,৬৮,৫০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার উপভোগ করতে পারবেন।
  • অনুরূপভাবে সকল ডেস্কটপ, অল ইন ওয়ান ও এক্সেসরিজের ক্ষেত্রে গ্রাহকগণ তাদের ক্রয়কৃত পণ্যে সর্বোচ্চ ১০০% পর্যন্ত ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন।
  • একজন গ্রাহক এই ক্যাম্পেইনে যতবার ইচ্ছা অফার উপভোগ করতে পারবেন।
  • পণ্য কেনার নিবন্ধনে কোনো তথ্য বিশেষত মোবাইল নাম্বার ভুল প্রদান করা হলে সেক্ষেত্রে গ্রাহকের ক্যাশব্যাক বাতিল বলে গণ্য করা হবে।
  • বিকাশ, কার্ড, রকেট, নেক্সাসপে অথবা অন্য কোনো মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করলে অফারটি প্রযোজ্য হবে না।
  • ক্রেডিট কার্ডে EMI সুবিধায় পণ্য কিনলে ক্যাশব্যাক অফারটি প্রযোজ্য হবে না।
  • জোনাকি মিডিয়া গ্রুপের কর্মকর্তার রেফারেন্সে অথবা পে-রোল এর বিপরীতে কেনা পণ্যের ক্ষেত্রে ক্যাশব্যাক অফারটি প্রযোজ্য নয়।
  • স্পেশাল ক্যাটাগরিতে বিশেষ কোনো অফারের বিপরীতে কেনা পণ্যের ক্ষেত্রে অফারটি প্রযোজ্য নয়।
  • এই ক্যাম্পেইনের সর্বস্বত্ব সমাহার ডট নেট কর্তৃক সংরক্ষিত।

অফার সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য জানতে কল করুন আমাদের হেল্পলাইন নম্বর ০১৭১১১১৩৮৫২ -এ প্রতিদিন সকাল ৮টা – রাত ১০টা পর্যন্ত।

আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য ISP BILLING সফটওয়্যার খুঁজছেন

আপনি কি আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য ISP BILLING সফটওয়্যার খুঁজছেন । আমরা আপনাদের জন্য তৈরী করছি ISP BILLING সফটওয়্যার ।
আমাদের সফটওয়্যার এর সুবিধা সমূহ –

১। সহজে জানতে পারবেন আপনার কত জন ইউজার আছে।
২। কত জন অ্যাক্টিভ কিংবা ইন অ্যাক্টিভ ইউজার আছে, তা জানতে পারবেন ।
৩। এক মাসের কত টাকা বাকি আছে, কত টাকা পূর্বের বাকি আছে, আর কত টাকা আপনি উত্তলন করলেন তা সহজে জানতে পারবেন ।
৪। এক মাসে কত জন নতুন ইউজার হয়েছে আর কত জন ইন অ্যাক্টিভ হয়েছে তা জানা যাবে ।
৫। মাইক্রোটিক সাথে আমাদের এই সফটওয়্যার অ্যাড করতে পারবেন । অ্যাড করার সাথে সাথে মাইক্রোটিক থেকে ডাটা গুল অটো লোড নিবে ।
৬। আমাদের এই সফটওয়্যার দিয়ে অন/অফ করতে পারবেন মাইক্রোটিক ।
৭। আপনার স্টাফ দের বেতন ম্যানেজমেন্ট করতে পারবেন ।
৬। কমপ্লেইন করার সাথে সাথে এস এম এস যাবে এবং সমাধান করার সাথে এস এম এস যাবে ।
৭। আমাদের এই সফটওয়্যার এর সাথে অ্যাপস আছে । এই অ্যাপস দিয়ে বিল উত্তোলন করতে পারবেন এবং বিল প্রিন্ট কপি করতে পারবেন ।
৮। এক দিনে আপনার কালেক্টর কত টাকা বিল উত্তোলন করছে তা অ্যাপস দিয়ে জানতে পারবেন । অ্যাপস দিয়ে বিল উত্তলন করার সাথে সাথে মূল সফটওয়্যার চলে আসবে ।
৯। স্টোর ম্যানেজমেন্ট করতে পারবেন ।
১০। বি টি আর সি রিপোর্ট বের করতে পারবেন । এবং মাসিক বাকি রিপোর্ট বের করতে পারবেন ।
১১। অ্যাড করার সাথে সাথে মাইক্রোটিক থেকে স্ট্যাটিক ইউজার গুল অটো লোড নিবে এবং ইউজার কে অন/অফ করতে পারবেন ।

ইনবক্স করুন অথবা কল করুনঃ
01711113852
অফিসঃ সিকদার প্লাজা (১ম ও ২য় তলা), লতাপাতা বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর -১৭৩০

যে কোন ধররনের সেবা অনলাইনে প্রসারের জন্য সবার আগে দরকার একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট।

অনলাইন দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। ওয়েবসাইট ডিজাইন – ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস নিয়ে আমরা সব সময় প্রস্তুত আছি আপনার জন্য।

বর্তমানে অনলাইন পরিসেবা দিন দিন বেড়েই চলছে, একটা বড় অংকের কাস্টমার এখন অনলাইন থেকে সার্ভিস নিয়ে থাকে। সময়ের সাথে সাথে আরো অনেক মানুষ অনলাইনে সার্ভিস নেয়ায় অভ্যস্ত হবে এবং এর সংখ্যা দিন দিন আরো বাড়বে। ফলে অনলাইনে সার্ভিস দেয়া ও নেয়ার হার আরো বৃদ্ধি পাবে।

আপনার ব্যাবসা বা যে কোন ধররনের সেবা অনলাইনে প্রসারের জন্য সবার আগে দরকার একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট। আমরা অভিজ্ঞ ডেভেলপারের সাহায্যে সকল ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকি। যা আপনার ব্যাবসার প্রসার বাড়াতে ও অনলাইনে কাস্টমারের কাছে পৌছাতে সাহায্য করবে।

আমরা যে ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকিঃ

১। ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট
২। ই-কমার্স ওয়েবসাইট
~ ওয়ার্ডপ্রেস
~ শপিফাই
৩। স্কুল-কলেজ-ভার্সিটির প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট
৪। ট্রাভেল ওয়েবসাইট
৫। হোটেল ম্যানেজমেন্ট ওয়েবসাইট

আমাদের তৈরি করা ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্যঃ

# রেসপনসিভ ডিজাইন
# প্রফেশনাল ডিজাইন
# ডুমেন – হোস্টিং
# কাস্টম ডিজাইন
# এস এস এল সিকিউর
# সাইট মাইগ্রেশন

যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য রিসেলার বা সেলার সেন্টারে সাথে যোগাযোগ করুন।

 

ই-কমার্স ওয়েবসাইট ও অ্যাপ তৈরি করুন সহজে, ব্যবসার প্রসার ঘটান সারা দেশে।

বতর্মানে ইন্টারনেট হচ্ছে ব্যবসা বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম। আর এই মাধ্যমে আপনার ব্যবসার প্রসার ও সংযোগের জন্য আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা অ্যাপের বিকল্প কিছুই নেই। একটি ব্যবসার মূল লক্ষ্য হল তার তথ্য। সবাই যেন সহজেই তার তথ্য জানতে পারে, সে জন্যই দরকার ওয়েবসাইট।

আপনার চাহিদা অনুযায়ী যুগোপযোগী ওয়েবসাইট তৈরি করে দিচ্ছে

বিস্তারিত জানতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে যোগাযোগ করুন।

আরো পড়ুনঃ উদ্যোক্তা হয়ে দেশ গড়ি কর্মসংস্থান তৈরি করি!

আমাদের উদ্দেশ্য:
১. আমাদের দেশের হিউজ একটা জনগোষ্ঠী শিক্ষাজীবন শেষ করে বেকার হয়ে পরে। তখন তাদের মাঝে একটা বড় ধরনের হতাশা কাজ করে, তাদের এই হতাশা দূরীকরণে উদ্যোক্তা সৃষ্টিই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
২. সমগ্র দেশে বেকারদের চাকুরির পিছনে না দৌড়ে যাতে উদ্যোক্তা হওয়ার পিছনে মনোনিবেশ করে সে বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করা।
৩. দেশের বেকারত্ব নিরসনে উদ্যোক্তা হওয়ার কোন বিকল্প নেই, সে বিষয়ে কাজ করে যাবো আমরা।
৪. অল্প পুঁজিতে মানুষ যাতে ছোট পরিসরে হলেও কাজ শুরু করে সে বিষয়ে পরিকল্পনা প্রদান করা।
৫. দেশে যে হারে গ্রাজুয়েট বাড়ছে সে হারে চাকুরির বাজার কিন্তু প্রশস্ত হচ্ছে না, তাই আমাদের উদ্যোক্তার হওয়া ছাড়া বিকল্প কোন অপশন নেই।
৬. অনেকেই আছেন স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে পছন্দ করেন তাদের জন্যে উদ্যোক্তা হওয়াটা জরুরি।
৭. চাকুরির পিছনে ছুটে চলার পরিবর্তে মানুষকে উদ্যোক্তার মধ্যেই স্বয়ংসম্পন্ন করাই আমাদের টার্গেট।

কর্মপরিকল্পনা:
দেশের ৬৪ টি জেলায় আমাদের উদ্যোক্তা টিম থাকবে।
এসব টিম গঠন করা হয়ে সফল উদ্যোক্তাদের নিয়ে।
যারা যে জেলায় উদ্যোক্তা হতে আগ্রহী তাদেরকে আমাদের এই উদ্যোক্তা টিম সহায়তা করবে।

যেভাবে যাত্রা শুরু হবে : 

সমাহার.নেট এর রিসেলার হয়ে ঘরে বসে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে পেসিভ ইনকাম শুরু করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে মাসিক নিশ্চিত ইনকাম করতে পারবেন ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা।

রিসেলার প্যানেল লিংক :- https://samahar.net/reseller/

পণ্য সামগ্রী ও সেবার প্রাইস লিংক :- https://samahar.net/store/

# এডমিন প্যানেল

Cart
Your cart is currently empty.